হাতির হানায় প্রাণ যাচ্ছে, নির্বিকার প্রশাসনের টনক নড়াতে বন বাংলোর দখল নিল বাগডোগরার মানুষ
হাতির হানা বেড়ে গিয়েছে এলাকায়। বারবার বন দফতরকে জানিয়েও কোনও লাভ হচ্ছে না বলে অভিযোগ। তাই বাগডোগরা লাগোয়া আপনা গাঁও বনবস্তীর বাসিন্দারা দখল নিল বাংডোগি বন বাংলোর। শুক্রবার থেকে তাঁরা ঘেরাও করে রয়েছেন এই বাংলো। দাবি পূরণ না হলে তাঁরা সরবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন। গত কয়েক বছরে আপনা গাঁও বনবস্তীতে হাতির হানায় বেশ কয়েকজনের প্রাণ গিয়েছে। বৃহস্পতিবারও হাতির হানায় প্রাণ যায় একটি শিশুর। বনবস্তীর বাসিন্দাদের অভিযোগ, বারবার জানানো সত্বেও কোনও ব্যবস্থা নেয়নি বন দফতর। শুক্রবার নিরাপত্তার দাবিতে স্থানীয় বন বাংলো দখল নিলেন আপনা গাঁওয়ের বাসিন্দারা।
ওয়েব ডেস্ক: হাতির হানা বেড়ে গিয়েছে এলাকায়। বারবার বন দফতরকে জানিয়েও কোনও লাভ হচ্ছে না বলে অভিযোগ। তাই বাগডোগরা লাগোয়া আপনা গাঁও বনবস্তীর বাসিন্দারা দখল নিল বাংডোগি বন বাংলোর। শুক্রবার থেকে তাঁরা ঘেরাও করে রয়েছেন এই বাংলো। দাবি পূরণ না হলে তাঁরা সরবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন। গত কয়েক বছরে আপনা গাঁও বনবস্তীতে হাতির হানায় বেশ কয়েকজনের প্রাণ গিয়েছে। বৃহস্পতিবারও হাতির হানায় প্রাণ যায় একটি শিশুর। বনবস্তীর বাসিন্দাদের অভিযোগ, বারবার জানানো সত্বেও কোনও ব্যবস্থা নেয়নি বন দফতর। শুক্রবার নিরাপত্তার দাবিতে স্থানীয় বন বাংলো দখল নিলেন আপনা গাঁওয়ের বাসিন্দারা।
প্রতি বছরই জঙ্গলে প্রচুর গাছ লাগানো হয়। হাতিদের জন্য লাগানো হয় ঘাস ও বাঁশ গাছ লাগানো হলেও বছর ঘুরতেই তা কেটে সাফ করে দেয় চোরাশিকারিরা। স্থানীয় সমাজ কর্মী থেকে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, প্রত্যেকেই বন দফতরের উদাসীনতাকেই দায়ী করেছেন। বনবস্তীর বাসিন্দারা জানিয়েছেন, দাবি পূরণ না হলে তাঁরা বন বাংলো ছেড়ে কোথাও যাবেন না।