রূপচর্চা না মানি চর্চা! যে কোনওতে স্বনির্ভর হন ঘৃতকুমারি চাষ করে
সৌন্দর্য চর্চা থেকে রোগ প্রতিরোধ,এমনকি ক্যান্সারের প্রতিষেধক হিসেবেও মহার্ঘ ওষুধ অ্যালোভেরা। পুড়ে গেলে অ্যালোভেরা পাতার রস লাগিয়ে দিলেই মিলবে চটজলদি উপশম। রোগ প্রতিরোধে কাজে লাগে অ্যালোভেরা পাতার রস থেকে তৈরি কাথও। সেকারণেস অ্যালোভেরা চাষ অত্যন্ত লাভজনক। প্রয়োজনে টবেও লাগানো যেতে পারে অ্যালোভেরা।
ওয়েব ডেস্ক: সৌন্দর্য চর্চা থেকে রোগ প্রতিরোধ,এমনকি ক্যান্সারের প্রতিষেধক হিসেবেও মহার্ঘ ওষুধ অ্যালোভেরা। পুড়ে গেলে অ্যালোভেরা পাতার রস লাগিয়ে দিলেই মিলবে চটজলদি উপশম। রোগ প্রতিরোধে কাজে লাগে অ্যালোভেরা পাতার রস থেকে তৈরি কাথও। সেকারণেস অ্যালোভেরা চাষ অত্যন্ত লাভজনক। প্রয়োজনে টবেও লাগানো যেতে পারে অ্যালোভেরা।
পোশাকি নাম অ্যালোভেরা। চেনা নাম ঘৃতকুমারী । প্রায় পঁচিশটি প্রজাতির হয় এই গাছ। চারা লাগানোর আট মাস পর থেকেই পাওয়া যায় এর ভেষজগুণ। বছরে চারবার এই গাছের পাতা কেটে তা ব্যবহার করা যাবে। এই গাছের পাতা ও শাঁস ব্যবহার করা হয় ভেষজ ওষুধ হিসেবে। ত্বক পরিচর্যা থেকে গাঁটের ব্যাথা, সবেতেই সমান উপযোগী অ্যালোভেরা।
দোআঁশ মাটিতে সবচেয়ে ভালো চাষ হয় অ্যালোভেরার। জুন মাসের শুরুতে গাছ লাগালে তা বাড়ে সবচেয়ে তাড়াতাড়ি। বাজারে এক কেজি অ্যালোভেরা পাতার দাম কুড়ি থেকে পঁচিশ টাকা। এক বিঘা জমিতে প্রায় তিন হাজার ছয়শোটি গাছ লাগানো যায়। এক বিঘায় অ্যালোভেরা চাষ করলে খরচ-খরচা বাদ দিয়ে লাভ হতে পারে আশি হাজার টাকা পর্যন্ত।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই গাছ লাগাতে হলে কিছু সতর্কতা জরুরি। গাছের গোড়ায় জল জমতে দেওয়া যাবে না। রাসায়নিক সারের ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। পরিবর্তে ব্যবহার করতে হবে খোল বা নিম খোলের মত জৈব সার। ব্যবসায়িক কারণে না হলেও ঘরেই টবের মধ্যে লাগানো যেতে পারে অ্যালোভেরা।