অসৌজন্যের রাজনীতি এবার চন্দ্রিমার
রাজনীতির আঙিনায় ফের অসৌজন্যের নজির। বিরোধীদের কড়াভাষায় আক্রমণ করতে গিয়ে আবারও শালীনতার গণ্ডি পেরিয়ে গেলেন তৃণমূলের মন্ত্রী সাংসদরা। বিরোধী দলনেতাকে কটাক্ষ করতে গিয়ে তাঁকে ঘুঙুর পরিয়ে নাচানোর কথা বললেন রাজ্যের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। কেন্দ্রীয় নগরোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী দীপা দাশমুন্সিও রেহাই পেলেন না চন্দ্রিমাদেবীর ব্যক্তিগত আক্রমণ থেকে। আগেই সিপিআইএম নেতাদের সঙ্গে ফের বিষধর সাপের তুলনা করেছিলেন তৃণমূল সাংসদ শুভেন্দু অধিকারী।
রাজনীতির আঙিনায় ফের অসৌজন্যের নজির। বিরোধীদের কড়াভাষায় আক্রমণ করতে গিয়ে আবারও শালীনতার গণ্ডি পেরিয়ে গেলেন তৃণমূলের মন্ত্রী সাংসদরা। বিরোধী দলনেতাকে কটাক্ষ করতে গিয়ে তাঁকে ঘুঙুর পরিয়ে নাচানোর কথা বললেন রাজ্যের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। কেন্দ্রীয় নগরোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী দীপা দাশমুন্সিও রেহাই পেলেন না চন্দ্রিমাদেবীর ব্যক্তিগত আক্রমণ থেকে। আগেই সিপিআইএম নেতাদের সঙ্গে ফের বিষধর সাপের তুলনা করেছিলেন তৃণমূল সাংসদ শুভেন্দু অধিকারী।
শুধু বিরোধী দলনেতাই নন, মন্ত্রীর আক্রমণের লক্ষ্য ছিল একসময়ের শরিক ও বর্তমানে বিরোধী দল কংগ্রেসও।
পিছিয়ে ছিলেন না তৃণমূল সাংসদ শুভেন্দু অধিকারীও।
রবিবার উত্তর ২৪ পরগনার শাসনের জনসভা দিয়ে আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটে জেলার প্রচার শুরু করল তৃণমূল। কিন্তু এই জনসভার মঞ্চই কার্যত দলের মন্ত্রী-সাংসদদের কাছে রাজনৈতিক শালীনতা লঙ্ঘনের প্রতিযোগিতা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তাঁদের আক্রমণের নিশানা থেকে বাদ যায়নি সংবাদমাধ্যমও।
কিন্তু কেন এভাবে ব্যক্তিগত আক্রমণের পথে হাঁটছেন তৃণমূলের মন্ত্রী সাংসদরা? কেনই বা নিশানায় চলে আসছে সংবাদমাধ্যমের একাংশ? পঞ্চায়েত নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই এই অসৌজন্যের রাজনীতি কিনা তা নিয়ে উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন।