জমিজমার বিবাদে প্রাণ গেল ক্লাস থ্রির ছাত্রের

ক্লাস থ্রির এক ছাত্রের হাতকাটা দেহ উদ্ধার হল নর্দমার ভিতর থেকে। শিউরে ওঠার মতো এই ঘটনা ঘটেছে হাওড়ার গোলাবাড়িতে। জমিজমা সংক্রান্ত বিবাদের জেরেই প্রাণ দিতে হল নিষ্পাপ ওই শিশুকে। প্রাথমিক তদন্তে দাবি পুলিসের। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছে শিশুর মামাতো দাদাকে।

Updated By: May 15, 2015, 06:40 PM IST
জমিজমার বিবাদে প্রাণ গেল ক্লাস থ্রির ছাত্রের

ওয়েব ডেস্ক: ক্লাস থ্রির এক ছাত্রের হাতকাটা দেহ উদ্ধার হল নর্দমার ভিতর থেকে। শিউরে ওঠার মতো এই ঘটনা ঘটেছে হাওড়ার গোলাবাড়িতে। জমিজমা সংক্রান্ত বিবাদের জেরেই প্রাণ দিতে হল নিষ্পাপ ওই শিশুকে। প্রাথমিক তদন্তে দাবি পুলিসের। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছে শিশুর মামাতো দাদাকে।

অপহরণ করে স্কুলছাত্রকে খুন। তবে ভয়াবহতায় যশকে ছাপিয়ে গেল বিশাল খুনের ঘটনা। একের পর এক নৃশংসতার সাক্ষী থাকল হাওড়ার গোলাবাড়ির সনাতন মিস্ত্রি লেন। বৃহস্পতিবার রাতে উদ্ধার হয়েছিল একটি শিশুর কাটা হাত। কুকুর টেনে নিয়ে এসেছিল। স্থানীয়রা দেখে খবর দেয় পুলিসে। কিন্তু পুলিস আসতে দেরি করে। অভিযোগ স্থানীয়দের।

তবে রাত পেরিয়ে যে দৃশ্যের সাক্ষী থাকল সনাতন মিস্ত্রি লেন, তা গায়ে কাঁটা দেয়। নর্দমার ভিতর পড়ে ছিল একটি দেহ। দুটি হাত কাটা। স্কুল ইউনিফর্ম পরা এক স্কুলছাত্রের দেহ। গলায় তার পেঁচিয়ে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে তাকে।

বিএল রায় রোডের শর্মা পরিবারে তখন পৌছে গিয়েছে খবর। বিশালের দেহ সনাক্ত করে তার পরিবার। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে বিশালের মামাতো দাদা রণজয়কে গ্রেফতার করে পুলিস। কেন এই খুন? রণজয়কে জেরা করে পুলিসের হাতে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।

তদন্তের স্বার্থে বিহারে বিশালের গ্রামের বাড়িতে পৌছে গিয়েছে হাওড়া পুলিসের একটি দল। শুধুই কি জমি সংক্রান্ত বিবাদ? তাহলে কেন মুক্তিপণ চাইল রণজয়? খুনের পিছনে কি রয়েছে একাধিক ব্যক্তি? উত্তর খুঁজছে পুলিস।

.