দিল্লিতে গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে ধরনা মোর্চার
গতকালই দিল্লি রওনা দিয়েছিলেন রোশন গিরি-সহ মোর্চার তিন বিধায়ক। আজ থেকে দিল্লির যন্তরমন্তরে গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে ধরনায় বসেছেন তাঁরা। সঙ্গে আছেন মোর্চার বেশ কিছু কর্মী সমর্থক। প্রথমে অনশন ও ধরনা কর্মসূচীর কথা ঘোষণা করেছিলেন মোর্চা নেতৃত্ব। আজকে অনশনের পরিকল্পনা বাতিল করে শুধুমাত্র ধরনায় বসেন তাঁরা।
গতকালই দিল্লি রওনা দিয়েছিলেন রোশন গিরি-সহ মোর্চার তিন বিধায়ক। আজ থেকে দিল্লির যন্তরমন্তরে গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে ধরনায় বসেছেন তাঁরা। সঙ্গে আছেন মোর্চার বেশ কিছু কর্মী সমর্থক। প্রথমে অনশন ও ধরনা কর্মসূচীর কথা ঘোষণা করেছিলেন মোর্চা নেতৃত্ব। আজকে অনশনের পরিকল্পনা বাতিল করে শুধুমাত্র ধরনায় বসেন তাঁরা।
অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রীর পাহাড় সফরের সময় মোর্চার শীর্ষ নেতৃত্বের অনুপস্থিতি নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, মুখ্যমন্ত্রীর উত্তরবঙ্গ সফরের ঠিক আগের দিন কার্শিয়ঙে মোর্চার জনসভা নিয়েও। জিটিএ গঠনের পরে মুখ্যমন্ত্রী বারবার দাবি করেছেন, পাহাড়ের সমস্যা মিটে গিয়েছে। কিন্তু রবিবার কার্শিয়াঙে মোর্চার জনসভার ভিড় আর মোর্চা নেতাদের কথা যে অন্য ইঙ্গিত দিচ্ছে।
সোমবার শিলিগুড়িতে উত্তরবঙ্গ উত্সবের সূচনা করবেন মুখ্যমন্ত্রী।
মঙ্গলবার সরকারি কর্মসূচিতে যোগ দিতে দার্জিলিং যাবেন তিনি। কিন্তু সেখানে থাকবেন না মোর্চার কোনও বিধায়কই। পৃথক গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে দিল্লির যন্তরমন্তরের সামনে সোমবার থেকে তাঁরা ধরনায়বসেছেন। রাজ্যকে এড়িয়ে সরাসরি কেন্দ্রের কাছে দরবার করতে দলের তিন বিধায়কের সঙ্গে রবিবারই দিল্লি গিয়েছেন মোর্চার সাধারণ সম্পাদক রোশন গিরি।
অস্বস্তি ঢাকতে সরকারের তরফে অবশ্য বন্দুক রাখা হচ্ছে মিডিয়ার ঘাড়ে।
মিডিয়ার ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে পাহাড়ের শান্তি বজায় রাখতে পারবে তো সরকার? মোর্চা নেতাদের বক্তব্যে অশনি সঙ্কেতটা কিন্তু ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে।