পুজোর আগেই পুজো উদ্বোধন
শহরে পাশাপাশি জেলাতেও পুজোর আগেই পুজো উদ্বোধন। হুগলির শ্যাওড়াফুলি রাজবাড়ি ও বাঁকুড়ার মল্ল রাজবাড়িতেও আজ থেকেই শুরু হয়ে গেল মাতৃআরাধনা। ঢাকের বোল, কামানের গর্জনে ধূমধাম করে হয়ে গেল বোধনপর্ব। প্রতিবছরই পুজোর আগেই পুজোর ঢাক বেজে ওঠে এবাড়িতে। হুগলির শ্যাওড়াফুলি রাজবাড়ি। দেবী সর্বমঙ্গলার পুজোর মধ্যে দিয়ে হয়ে গেল পুজোর বোধন।
ওয়েব ডেস্ক: শহরে পাশাপাশি জেলাতেও পুজোর আগেই পুজো উদ্বোধন। হুগলির শ্যাওড়াফুলি রাজবাড়ি ও বাঁকুড়ার মল্ল রাজবাড়িতেও আজ থেকেই শুরু হয়ে গেল মাতৃআরাধনা। ঢাকের বোল, কামানের গর্জনে ধূমধাম করে হয়ে গেল বোধনপর্ব। প্রতিবছরই পুজোর আগেই পুজোর ঢাক বেজে ওঠে এবাড়িতে। হুগলির শ্যাওড়াফুলি রাজবাড়ি। দেবী সর্বমঙ্গলার পুজোর মধ্যে দিয়ে হয়ে গেল পুজোর বোধন।
আরও পড়ুন যে তিন নেতাদের কারণে সবথেকে বেশি মানুষ মারা যাচ্ছে রোজ
এ পুজোর বয়স প্রায় তিনশো বছর। পাটুলির রাজা মনোহর রায়ের হাত ধরেই শুরু হয় আগমনী বন্দনা। ষষ্টির দিন দ্বিতীয়বার ফের বোধন হয় এবাড়ির পুজোয়। শ্যাওড়াফুলি রাজবাড়ির মতো বাঁকুড়ার মল্লরাজবাড়িতেও বেজে গেল পুজোর ঢাক। মুর্ছা পাহাড়ের ওপর থেকে তিনবার কামানের তোপধ্বনির মধ্যে দিয়ে শুরু হল মল্লরাজবাড়ির পুজো।
হাজার বছরের প্রাচীন রাজকূলদেবী মৃণ্ময়ীর পুজো। পুজো নিয়ে রয়েছে হাজারো লোকশ্রুতি। আর পাঁচটা বাড়ির থেকে এ পুজো তাই একদম আলাদা। এখানে মহালয়ার আগেই শুরু হয়ে যায় পুজোর উত্সব। একমাসেরও বেশি সময় পুজো ঘিরে চলে রকমারি অনুষ্ঠান।
আরও পড়ুন ওজন বাড়ানোর ডায়েট চার্ট