ডিভিসির ছাড়া জল যতই ঢুকছে ততই পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে
ডিভিসির ছাড়া জল যতই ঢুকছে ততই পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে উদয়নারায়ণপুরে। হরিহরপুর, শিবানীপুর,কুড়চি, মনসুকা ঘোলা, নরনারায়ণচক, ঠাকুররানিচক , টোগাপুর জলবন্দি হয়ে পড়েছে। জল ঢুকছে উদয়নারায়ণপুর শহরেও। সব মিলিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মোট আটটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা। পরিস্থিতি ঘোরালো হওয়ার আশঙ্কায় ইতিমধ্যেই পৌছে গিয়েছে NDRF। খোলা হয়েছে ত্রাণ শিবির।
ওয়েব ডেস্ক: ডিভিসির ছাড়া জল যতই ঢুকছে ততই পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে উদয়নারায়ণপুরে। হরিহরপুর, শিবানীপুর,কুড়চি, মনসুকা ঘোলা, নরনারায়ণচক, ঠাকুররানিচক , টোগাপুর জলবন্দি হয়ে পড়েছে। জল ঢুকছে উদয়নারায়ণপুর শহরেও। সব মিলিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মোট আটটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা। পরিস্থিতি ঘোরালো হওয়ার আশঙ্কায় ইতিমধ্যেই পৌছে গিয়েছে NDRF। খোলা হয়েছে ত্রাণ শিবির।
আরও পড়ুন- বন্যা দেখতে গিয়ে 'ভাইরাল' হলেন মুখ্যমন্ত্রী
কয়েকটি এলাকা থেকে দুর্গতদের সরানোর কাজও শুরু হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় উদয়নারায়ণপুরে জরুরি বৈঠকে বসে স্থানীয় প্রশাসন। বৈঠকে রয়েছেন মন্ত্রী অরূপ রায়, উলিবেড়িয়ার এসডিও, পুলিস সুপার হাওড়া রুরাল,উদয়নারায়ণপুরের বিধায়ক, হাওড়া গ্রামীণ তৃণমূল সভাপতি পুসক রায়সহ অন্যরা। ভাঙা বাঁধ দ্রুত মেরামতি নিয়ে কথা হবে বৈঠকে।
ডিভিসির ছাড়া জলে প্লাবিত হতে পারে হুগলির খানাকুল, আরামবাগের বিস্তীর্ণ এলাকা। একই ভাবে জলভাসি হওয়ার আশঙ্কা হাওড়ার উদয়নারায়ণপুর, আমতা । যদিও সকাল সাতটা থেকে দুর্গাপুর ব্যারাজ থেকে জল ছাড়া পরিমাণ কমিয়ে নব্বই হাজার কিউসেক করা হয়েছে। কিন্তু সারা রাত ধরে এক লাখ কুড়ি হাজার কিউসেক হারে জল ছাড়ায় জলভাসি হওয়ার আশঙ্কা কমছে না। হাওড়া,হুগলির পাশাপাশি বর্ধমানের দামোদর অববাহিকায় অবস্থিত জামালপুর এবং রায়নার বেশ কিছু অংশ প্লাবিত হতে পারে।