এনসেফ্যালাইটিসের প্রকোপ উত্তরবঙ্গের চা বাগান জুড়ে, মারণ জ্বর প্রতিরোধে প্রশাসনের গাফিলতির অভিযোগ

মারণ জ্বর প্রতিরোধে প্রশাসনের ভূমিকা ইতিবাচক বলে দাবি করা হলেও চব্বিশ ঘণ্টার ক্যামেরায় ভিন্ন ছবি। উত্তরবঙ্গের চা বাগানের শ্রমিক পরিবারে সর্বত্র দুর্দশার চিত্র। ছোট ছোট শিশুরা জ্বরে আক্রান্ত। অপুষ্টির কারণেও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে তারা। আসে না মেডিক্যাল টিম। মেলে না চিকিত্সা পরিষেবা। স্বাস্থ্য বিভাগের গাফিলতির অভিযোগ ঝুড়ি ঝুড়ি। চব্বিশ ঘণ্টার এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট।শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে এনসেফ্যালাইটিসের প্রকোপ বেশি। রোজ বাড়ছে মৃত্যু। পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। বিশেষ করে চা বাগান বস্তিতে ভয়াবহ আকার নিয়েছে। সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত শিশুরা। চিকিত্সা পরিষেবায় চরম গাফিলতির অভিযোগ। প্রশাসনের নজর নেই। শিলিগুড়ি লাগোয়া চা বাগানের প্রত্যেক শ্রমিক পরিবারে জ্বরে আক্রান্ত শিশুরা।

Updated By: Jul 28, 2014, 07:59 PM IST
এনসেফ্যালাইটিসের প্রকোপ উত্তরবঙ্গের চা বাগান জুড়ে, মারণ জ্বর প্রতিরোধে প্রশাসনের গাফিলতির অভিযোগ

শিলিগুড়ি: মারণ জ্বর প্রতিরোধে প্রশাসনের ভূমিকা ইতিবাচক বলে দাবি করা হলেও চব্বিশ ঘণ্টার ক্যামেরায় ভিন্ন ছবি। উত্তরবঙ্গের চা বাগানের শ্রমিক পরিবারে সর্বত্র দুর্দশার চিত্র। ছোট ছোট শিশুরা জ্বরে আক্রান্ত। অপুষ্টির কারণেও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে তারা। আসে না মেডিক্যাল টিম। মেলে না চিকিত্সা পরিষেবা। স্বাস্থ্য বিভাগের গাফিলতির অভিযোগ ঝুড়ি ঝুড়ি। চব্বিশ ঘণ্টার এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট।শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে এনসেফ্যালাইটিসের প্রকোপ বেশি। রোজ বাড়ছে মৃত্যু। পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। বিশেষ করে চা বাগান বস্তিতে ভয়াবহ আকার নিয়েছে। সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত শিশুরা। চিকিত্সা পরিষেবায় চরম গাফিলতির অভিযোগ। প্রশাসনের নজর নেই। শিলিগুড়ি লাগোয়া চা বাগানের প্রত্যেক শ্রমিক পরিবারে জ্বরে আক্রান্ত শিশুরা।

অঞ্জলি জ্বালা গত দশদিন ধরে জ্বরে আক্রান্ত। তবুও চা বাগানে কাজে যেতে হয়, পাতা তুলতে হয়। তা না হলে খাবে কী ? কোলের শিশুও অসুস্থ। এনসেফ্যালাইটিসের আতঙ্ক থাবা বসিয়েছে। অভিযোগ, চিকিত্সা পরিষেবা থেকে বঞ্চিত তারা।

একই অবস্থা অনিতা বাড়ুই ও তার ছোট্ট শিশুর। অনিতার অভিযোগ, ডাক্তারবাবুরা শুধু শহরেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন। গ্রামে তাঁদের দেখা নেই।

শিলিগুড়ি লাগোয়া গঙ্গারাম চা বাগান, হাঁসখোয়া, টুনাগ্রাম, গিরমিল লাইন, তারাবাড়ি, তুতিপাড়া-সহ অধিকাংশ চা বাগানেই শ্রমিকরা জ্বরে আক্রান্ত। বাড়তি রোজগারের আশায় শূকর পালন করেন শ্রমিকরা। কিন্তু টীকাকরণ করতে এখনও দেখা মেলেনি প্রাণি সম্পদ দফতরের কোনও আধিকারিকের।

 

.