ইচ্ছে থাকলেও পরিকাঠামোর অভাবে মৃত্যুর পর হল না অঙ্গদান
ইচ্ছে ছিল মরণের পরেও মানুষের সেবায় লাগবে তাঁর দেহ। কিন্তু পরিকাঠামোর অভাবে চক্ষুদানেই সন্তুষ্ট থাকতে হল রায়গঞ্জের কৃষ্ণা মজুমদারকে। তুলসীপাড়ার বাসিন্দা ৬৩ বছরের কৃষ্ণা মজুমদার গতকাল মারা যান।
ওয়েব ডেস্ক : ইচ্ছে ছিল মরণের পরেও মানুষের সেবায় লাগবে তাঁর দেহ। কিন্তু পরিকাঠামোর অভাবে চক্ষুদানেই সন্তুষ্ট থাকতে হল রায়গঞ্জের কৃষ্ণা মজুমদারকে। তুলসীপাড়ার বাসিন্দা ৬৩ বছরের কৃষ্ণা মজুমদার গতকাল মারা যান।
আরো পড়়ুন- মানবতার আরও এক নজির, অঙ্গদান জীবনদান, আরও একবার দেখল তিলোত্তমা
২০ বছর আগে চক্ষুদান করে রেখেছিলেন তিনি। শেষ জীবনে ইচ্ছে ছিল মরণোত্তর দেহদান করবেন। সেইমতো কৃষ্ণাদেবীর মৃত্যুর পরই রায়গঞ্জ জেলা হাসপাতালে যোগাযোগ করে তাঁর পরিবার। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দেয়, দেহদানের কোনও পরিকাঠামো তাদের হাসপাতালে নেই। রায়গঞ্জ জেলা হাসপাতালের আই ব্যাঙ্কে কৃষ্ণা মজুমদারের দুটি চোখ দান করা হয়। গতকাল সন্ধে সাতটায় খরমুজা ঘাট শ্মশানে কৃষ্ণাদেবীকে দাহ করা হয়। তাঁর ছেলের আপশোস, ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও, জেলায় সরকারি ব্যবস্থা না থাকার কারণে মায়ের দেহ দান করা গেল না।