দলবদল করে নেতারা কী জিতবেন?
ভোটের শুরুর আর বাকি মাত্র ৪টে দিন। রাজ্যের যা বর্তমান পরিস্থিতি তাতে ভোটের ফলাফল যে কী হতে চলেছে, তা আন্দাজ করা যাচ্ছে না। তবে ভোটে কার পাল্লা যে ভারী হতে চলেছে সেটা কেউই আন্দাজ করতে পারছেন না। তার সবচেয়ে বড় কারণ, জোট, নারদকাণ্ড। আর অবশ্যই রয়েছে দলবদল।
ওয়েব ডেস্ক: ভোটের শুরুর আর বাকি মাত্র ৪টে দিন। রাজ্যের যা বর্তমান পরিস্থিতি তাতে ভোটের ফলাফল যে কী হতে চলেছে, তা আন্দাজ করা যাচ্ছে না। তবে ভোটে কার পাল্লা যে ভারী হতে চলেছে সেটা কেউই আন্দাজ করতে পারছেন না। তার সবচেয়ে বড় কারণ, জোট, নারদকাণ্ড। আর অবশ্যই রয়েছে দলবদল।
একে তো নারদকাণ্ড নিয়ে বিতর্কে জর্জরিত তৃণমূল। এর ফলে বিরোধীদের একটানা আক্রমণ। এর প্রভাব ভোটে বেশ বড় আকারেই পড়তে চলেছে, বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। যদিও তৃণমূল এসব মানতে নারাজ। তবুও এই অভিযোগে দলবদল করলেন হাওড়ার উদয়নারায়ণপুরের প্রার্থী সরোজ কাঁড়ার। তৃণমূল পরিত্যাগ করে কংগ্রেসে যোগ দিলেন তিনি।
কোচবিহারের প্রার্থী উদয়ন গুহ দীর্ঘদিনের বামনেতা। তাঁর পরিবারও। তিনিও এবার ফরোয়ার্ড ব্লক থেকে যোগ দিলেন তৃণমূলে। তমলুকের নির্বেদ রায় কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দেন তৃণমূলে। এভাবেই ভোটের মুখে একদলের প্রার্থী তাঁর নিজের দল ছেড়ে অন্য দলে যোগ দিলেন। এখন দেখার যে নেতারা দলবদল করে ভোট বাজারে নেমে পড়লেন, ভোটের ফলে তাঁরা কী পান। জয় নাকি পরাজয়?