জলসংকটে জঙ্গলমহল
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে জঙ্গলমহল জুড়ে চলছে জলধরো জলভরো প্রকল্পের কাজ। অথচ পরিকল্পনার অভাবে জঙ্গলমহলের বহু গ্রাম এখনও জলশূন্য। গ্রামবাসীদের অভিযোগ বারবার সরকারের কাছে অভিযোগ করলেও ফল মেলেনি। এই চড়া গ্রীষ্মে তাই চরম জলকষ্টের সামনে জামবনি ব্লক সহ পশ্চিম মেদিনীপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা। পশ্চিমমেদিনীপুরের জামবনি ব্লকের বাঘুয়া গ্রাম। প্রায় ৮৫ পরিবারের বাস। অথচ গ্রামের মধ্যে মাত্র দুটো কুয়ো। একটিমাত্র টিউবওয়েল। গ্রীষ্মে কুয়োর জল তলানিতে এসে ঠেকে। ঘোলা জল পানের অযোগ্য হয়ে ওঠে। তখন ৮৫ পরিবারের একমাত্র ভরসা ওই একটিমাত্র টিউবওয়েল।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে জঙ্গলমহল জুড়ে চলছে জলধরো জলভরো প্রকল্পের কাজ। অথচ পরিকল্পনার অভাবে জঙ্গলমহলের বহু গ্রাম এখনও জলশূন্য। গ্রামবাসীদের অভিযোগ বারবার সরকারের কাছে অভিযোগ করলেও ফল মেলেনি। এই চড়া গ্রীষ্মে তাই চরম জলকষ্টের সামনে জামবনি ব্লক সহ পশ্চিম মেদিনীপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা। পশ্চিমমেদিনীপুরের জামবনি ব্লকের বাঘুয়া গ্রাম। প্রায় ৮৫ পরিবারের বাস। অথচ গ্রামের মধ্যে মাত্র দুটো কুয়ো। একটিমাত্র টিউবওয়েল। গ্রীষ্মে কুয়োর জল তলানিতে এসে ঠেকে। ঘোলা জল পানের অযোগ্য হয়ে ওঠে। তখন ৮৫ পরিবারের একমাত্র ভরসা ওই একটিমাত্র টিউবওয়েল।
এরথেকেও করুণ অবস্থা পাশের গ্রাম মোহনপুরের। এই গ্রামে পানীয় জলের কোনও ব্যবস্থাই নেই। প্রায় পাঁচ কিমি হেঁটে জল আনতে হয় গ্রামবাসীদের। জলের অভাবে বন্ধ আইসিডিএস ভবন তৈরির কাজও। প্রশাসনিক আধিকারিকদের কাছে সমস্যার কথা বারবার জানিয়েছেন গ্রামবাসীরা। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে খোঁজ নেওয়ার আশ্বাস ছাড়া আর কিছুই মেলেনি বলে অভিযোগ তাঁদের।
কবে জলকষ্ট মিটবে তার অপেক্ষাতে গ্রামবাসী। ফের জঙ্গলমহল সফরে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। গ্রামবাসীদের আশা এবার আর প্রতিশ্রুতি নয়, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে মিটুক তাঁদের জলকষ্ট।