কাটোয়া ধর্ষণ কাণ্ডে ধৃত দুই তৃণমূলকর্মী
কাটোয়া ধর্ষণকাণ্ডে ধৃত দুজনকে দশ দিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত। শুক্রবার রাতে বীরভূমের লাভপুর থানার চৌহাট্টা গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয় ফরিদ শেখ ও নয়ন শেখকে। কাটোয়ায় ট্রেন ডাকাতির ঘটনায় আগেই দুজনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিস। ধর্ষণের ঘটনায় ফরিদ ও নয়ন শেখ গ্রেফতার হওয়ার পর, কাটোয়ায় ডাকাতি ও ধর্ষণের ঘটনায় মোট ৪ জন গ্রেফতার হল।
কাটোয়া ধর্ষণকাণ্ডে ধৃত দুজনকে দশ দিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত। শুক্রবার রাতে বীরভূমের লাভপুর থানার চৌহাট্টা গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয় ফরিদ শেখ ও নয়ন শেখকে। কাটোয়ায় ট্রেন ডাকাতির ঘটনায় আগেই দুজনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিস। ধর্ষণের ঘটনায় ফরিদ ও নয়ন শেখ গ্রেফতার হওয়ার পর, কাটোয়ায় ডাকাতি ও ধর্ষণের ঘটনায় মোট ৪ জন গ্রেফতার হল।
কাটোয়া ধর্ষণকাণ্ডে দুজনকে গ্রেফতার করল পুলিস। শুক্রবার রাতে বীরভূমের লাভপুর থানার চৌহাট্টা গ্রাম খেকে দুজনকে গ্রেফতার করে পুলিস। ধৃত ফরিদ শেখ ও নয়ন শেখের বাড়ি মুর্শিদাবাদের বড়ঞা গ্রামে। মুর্শিদাবাদে অপহরণ, লুঠ-সহ একাধিক ঘটনায় এরা অভিযুক্ত ছিল বলে জানা গিয়েছে। পরে পুলিসের ধরপাকড় শুরু হলে ফরিদ ও নয়ন শেখ লাভপুরের চৌহাট্টা গ্রামে থাকতে শুরু করে। অভিযোগ এই সময় এদের রাজনৈতিক আশ্রয় দেন লাভপুরের তৃণমূল নেতা মনিরুল ইসলাম। লাভপুরেও একাধিক সমাজবিরোধীমূলক কাজকর্মে এরা যুক্ত অভিযোগ। শনিবার সকালে কাটোয়া মহকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক ধৃতদের ১০ দিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দেন।
গত ২৫ ফেব্রুয়ারি, শনিবার কাটোয়ার অম্বলগ্রাম স্টেশনে ট্রেনে ডাকাতি ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ডাকাতির ঘটনায় সেন্টু শেখ ও নূর মহম্মদ নামে দুজনকে ২৭ ফেব্রুয়ারি গ্রেফতার করে পুলিস। ডাকাতির ঘটনায় ধৃতদের ৭ দিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত।