প্রচার, মিছিল, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জমজমাট রবিবার
লোকসভা ভোটের দামামা বেজে গিয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থী তালিকাও প্রকাশিত। এঅবস্থায় সময় নষ্ট না করে, প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থীরা। যাঁরা এতদিন সেভাবে প্রচারের ময়দানে নামেন নি, তাঁরাও রবিবার থেকে জোরকমদমে শুরু করে দিলেন প্রচার। যারমধ্যে অন্যতম, বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী কাজী আবদুর রহিম।
লোকসভা ভোটের দামামা বেজে গিয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থী তালিকাও প্রকাশিত। এঅবস্থায় সময় নষ্ট না করে, প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থীরা। যাঁরা এতদিন সেভাবে প্রচারের ময়দানে নামেন নি, তাঁরাও রবিবার থেকে জোরকমদমে শুরু করে দিলেন প্রচার। যারমধ্যে অন্যতম, বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী কাজী আবদুর রহিম।
নতুন মুখ হিসেবে পরিচিত বর্ধমান-দর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী ডক্টর মমতাজ সংঘমিতা চৌধুরীও প্রচার শুরু করলেন রবিবার। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা চলছে। তাই মাইক বাজিয়ে জনসভা নয়। বরং দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে পাঁয়ে হেঁটেই প্রচার সারলেন বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী কাজী আবদুর রহিম। নিজের এলাকা বাদুড়িয়া থেকেই শুরু হয় প্রচার। জনসংযোগ বাড়াতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তিনি ভোটারদের সঙ্গে কথা বললেন। বয়স্কদের থেকে চাইলেন আশীর্বাদ। তারপর কোথাও কোথাও ছোট ছোট পথসভা। সেখানে শুনলেন ভোটারদের অভাব-অভিযোগের কথা। এভাবেই রবিবাসরীয় প্রচার সারলেন কাজী আবদুর রহিম।
এবারই প্রথম তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিটে বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মমতাজ সংঘমিতা চৌধুরী। পেশায় চিকিত্সক, তাও আবার স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ। তাই রাজনীতির ময়দানে নতুন মুখ হলেও, একজন ডাক্তার হিসেবে তাঁর জনপ্রিয়তা সুদুর প্রসারিত। পারিবারিক সূত্রে রাজনীতির সঙ্গে তার যোগাযোগ এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আদর্শই তাঁকে এবার নিয়ে এসেছে সরাসরি ভোটের ময়দানে। দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে রবিবার থেকে তিনিও শুরু করলেন প্রচার। প্রথমে কর্মীসভা ও পরে দুর্গাপুর শহর জুড়ে ছোটো ছোটো জনসবা করেন ষাটোর্দ্ধ এই চিকিত্সক। তাঁর আশা, এতদিন চিকিত্সক হিসেবে যেভাবে তিনি মানুষের সেবা করে এসেছেন, এবার সাংসদ হয়েও একই ভাবে এলাকার উন্নয়নের পক্ষে সওয়াল করবেন মমতাজ সংঘমিতা চৌধুরী।