ভালোবাসা, অশালীন ভিডিও, ব্ল্যাক মেল, বিয়ে, নৃশংসতা...অসভ্যতার বৃত্ত সম্পূর্ণ
প্রথমে ভালোবাসা। তারপর অশালীন ভিডিও নেটে ছড়িয়ে দিয়ে তরুণীকে ব্ল্যাক মেল শুরু হয়। বাধ্য হয়েই যুবককে বিয়ে করেন তরুণী। এরপর শুরু নৃশংসতার দ্বিতীয় অধ্যায়। ওই একই ভিডিও দেখিয়ে বিয়ের পরেও ব্ল্যাকমেল চলতে থাকে। তরুণীর বাবা,মায়ের কাছে লক্ষাধিক টাকার দাবি করা হয়। টাকা দিতে না পারায় তরুণীর ওপর শুরু হয় নির্মম অত্যাচার। সিগারেটে ছ্যাকা দেওয়া হয় গোপনাঙ্গে । এখানেই শেষ নয়। শুনুন কী বলছেন নির্যাতিতা।
ওয়েব ডেস্ক: প্রথমে ভালোবাসা। তারপর অশালীন ভিডিও নেটে ছড়িয়ে দিয়ে তরুণীকে ব্ল্যাক মেল শুরু হয়। বাধ্য হয়েই যুবককে বিয়ে করেন তরুণী। এরপর শুরু নৃশংসতার দ্বিতীয় অধ্যায়। ওই একই ভিডিও দেখিয়ে বিয়ের পরেও ব্ল্যাকমেল চলতে থাকে। তরুণীর বাবা,মায়ের কাছে লক্ষাধিক টাকার দাবি করা হয়। টাকা দিতে না পারায় তরুণীর ওপর শুরু হয় নির্মম অত্যাচার। সিগারেটে ছ্যাকা দেওয়া হয় গোপনাঙ্গে । এখানেই শেষ নয়। শুনুন কী বলছেন নির্যাতিতা।
প্রায় দেড় বছর ধরে চলছে অত্যাচার। ঘটনায় পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ এনেছেন নির্যাতিতার পরিবার।
নেটে ছড়িয়ে গেছে মেয়ের অশালীন ভিডিও। অন্য কোথাও মেয়ের বিয়ে হবে না। এই ভয়ে বাধ্য হয়েই মেয়েকে শেখ এক্রামূল নামে যুবকের সঙ্গেই বিয়ে দেন নির্যাতিতার বাবা মা। বিয়ের পরেও নৃশংস অত্যাচার শুরু হয় তরুণীর ওপর।
বিয়ের পর সপ্তাহ ঘুরতে না ঘুরতেই শুরু হয় নতুন ভাবে অত্যাচার। দাবি , দিতে হবে তিন লক্ষ টাকা। সঙ্গে গাড়ি, এলসিডি টিভি, আট ভরি সোনার গয়নাও দাবি করা হয়। দাবি না মেটায় মাথার চুল কেটে দিয়ে চলে বেধড়ক মারধর,সঙ্গে সিগারেটের ছ্যাঁকা। এখানেই শেষ নয়। গত চব্বিশ তরুণীর ওপর অমানুষিক অত্যাচার চালায় যুবক। অচৈতন্য মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করেন বাবা-মা। অভিযোগ জানানো হয় থানায় । তারপরেও নীরব পুলিস। স্থানীয় তৃণমূল নেতারাও স্বীকার করছেন অত্যাচারের কথা।