শ্রীরামপুরে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে না পেরে স্কুলেই ভাঙচুর চালাল পরীক্ষার্থীরা

হুগলির শ্রীরামপুরে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে না পেরে  স্কুলেই ভাঙচুর চালাল পরীক্ষার্থীরা। হাত মেলালেন অভিভাবকরাও। তবে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে প্রাণে বেঁচেছেন স্কুলের মালিক তথা প্রধানশিক্ষক। সব কিছু মিটে যাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পৌছয় পুলিস। অ্যাডমিট কার্ড দিতে পারেনি কর্তৃপক্ষ।  মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসতেই পারলনা বেসরকারি হিন্দি স্কুল শ্রীরামপুর বিদ্যাপীঠের তেইশ জন পরীক্ষার্থী। অ্যাডমিট কার্ড পেতে পরীক্ষার্থীরা স্থানীয় কাউন্সিলর থেকে মুখ্যমন্ত্রী, এমনকি বিজেপি রাজ্য নেতৃত্ব, সবার কাছেই দরবার করেছে। রবিবার গভীর রাত পর্যন্ত চলেছে চেষ্টা। কিন্তু সোমবারও মেলেনি অ্যডমিট কার্ড। তাই যখন অন্যরা  মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে রওনা হয়েছে তখন শ্রীরামপুর বিদ্যাপিঠের তেইশ জন পরীক্ষার্থী  ভাঙচুর চালিয়েছে স্কুলে গিয়ে।

Updated By: Feb 1, 2016, 09:57 PM IST
শ্রীরামপুরে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে না পেরে  স্কুলেই ভাঙচুর চালাল পরীক্ষার্থীরা

ওয়েব ডেস্ক: হুগলির শ্রীরামপুরে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে না পেরে  স্কুলেই ভাঙচুর চালাল পরীক্ষার্থীরা। হাত মেলালেন অভিভাবকরাও। তবে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে প্রাণে বেঁচেছেন স্কুলের মালিক তথা প্রধানশিক্ষক। সব কিছু মিটে যাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পৌছয় পুলিস। অ্যাডমিট কার্ড দিতে পারেনি কর্তৃপক্ষ।  মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসতেই পারলনা বেসরকারি হিন্দি স্কুল শ্রীরামপুর বিদ্যাপীঠের তেইশ জন পরীক্ষার্থী। অ্যাডমিট কার্ড পেতে পরীক্ষার্থীরা স্থানীয় কাউন্সিলর থেকে মুখ্যমন্ত্রী, এমনকি বিজেপি রাজ্য নেতৃত্ব, সবার কাছেই দরবার করেছে। রবিবার গভীর রাত পর্যন্ত চলেছে চেষ্টা। কিন্তু সোমবারও মেলেনি অ্যডমিট কার্ড। তাই যখন অন্যরা  মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে রওনা হয়েছে তখন শ্রীরামপুর বিদ্যাপিঠের তেইশ জন পরীক্ষার্থী  ভাঙচুর চালিয়েছে স্কুলে গিয়ে।

এলাকায় হিন্দি ভাষাভাষীদের জন্য কোনও স্কুল নেই। পড়তে  যেতে হয় ব্যান্ডেল,রিষড়া অথবা ভদ্রেশ্বরে। সেকারণে বছর পনের আগে শ্রীরামপুরের টিনবাজার এলাকায় একটি হিন্দি স্কুল তৈরি করেন স্থানীয় বাসিন্দা পঙ্কজ গুপ্ত। তাঁর তিনতলা বাড়ির  একতলায় দোকনঘর, দোতালায় নিজেরা থাকেন আর ওপরের তলায় স্কুল। লোয়ার কেজি থেকে মাধ্যমিক। তবে স্কুলের কোনও রেজিস্ট্রেশন নেই। স্কুলের পড়ুয়াদের  অন্য স্কুল থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ানোর ব্যবস্থা করতেন পঙ্কজ গুপ্ত। এবার সেই ব্যবস্থা হয়নি। নিজে দৌড়েছেন কালীঘাট পর্যন্ত।  এগিয়ে দিয়েছেন ছাত্রছাত্রীদের।  তবে শেষ পর্যন্ত ব্যবস্থা কিছুই  হয়নি। ভয়ে পাড়া ছাড়া পঙ্কজ গুপ্ত।

.