মলয় ঘটকের পদত্যাগের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ফের প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্ধ
কৃষিমন্ত্রী মলয় ঘটকের পদত্যাগের পর চব্বিশ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই আরও একবার সামনে এল তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। মলয় ঘটকের পদত্যাগের প্রতিবাদে পথ অবরোধ করেন তাঁর অনুগামীরা। আজ সকাল থেকেই দফায় দফায় চলে বিক্ষোভ, অবরোধ। শুধুমাত্র মলয় ঘটকই নয় যুব তৃণমূলের জেলা প্রেসিডেন্ট পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল তাঁর ভাই অভিজিত্ ঘটককেও। তাঁর জায়গায় দায়িত্ব দেওয়া হল তৃণমূল ছাত্র পরিষদ নেতা অশোক রুদ্রকে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে সোমবারই পদত্যাগ করেন কৃষিমন্ত্রী মলয় ঘটক। নবান্নে তাঁর ইস্তফাপত্র গ্রহণও করেন মুখ্যমন্ত্রী। তারপর মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয় থেকে কৃষিদফতরকে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়। মলয় ঘটকের ইস্তফার কথা রাজ্যপালকেও জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আসানসোলে তৃণমূল প্রার্থী দোলা সেন হেরে যাওয়ার পরই মুখ্যমন্ত্রীর রোষে পড়েন মলয় ঘটক। সেখানে নির্বাচনী দায়িত্বে ছিলেন তিনি। তবে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পর চব্বিশ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই প্রতিবাদের ঝড় আছড়ে পড়ল তৃণমূলের একাংশ থেকেই।
কৃষিমন্ত্রী মলয় ঘটকের পদত্যাগের পর চব্বিশ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই আরও একবার সামনে এল তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। মলয় ঘটকের পদত্যাগের প্রতিবাদে পথ অবরোধ করেন তাঁর অনুগামীরা। আজ সকাল থেকেই দফায় দফায় চলে বিক্ষোভ, অবরোধ। শুধুমাত্র মলয় ঘটকই নয় যুব তৃণমূলের জেলা প্রেসিডেন্ট পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল তাঁর ভাই অভিজিত্ ঘটককেও। তাঁর জায়গায় দায়িত্ব দেওয়া হল তৃণমূল ছাত্র পরিষদ নেতা অশোক রুদ্রকে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে সোমবারই পদত্যাগ করেন কৃষিমন্ত্রী মলয় ঘটক। নবান্নে তাঁর ইস্তফাপত্র গ্রহণও করেন মুখ্যমন্ত্রী। তারপর মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয় থেকে কৃষিদফতরকে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়। মলয় ঘটকের ইস্তফার কথা রাজ্যপালকেও জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আসানসোলে তৃণমূল প্রার্থী দোলা সেন হেরে যাওয়ার পরই মুখ্যমন্ত্রীর রোষে পড়েন মলয় ঘটক। সেখানে নির্বাচনী দায়িত্বে ছিলেন তিনি। তবে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পর চব্বিশ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই প্রতিবাদের ঝড় আছড়ে পড়ল তৃণমূলের একাংশ থেকেই।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই দফায় দফায় মলয় ঘটকের অনুগামীরা জিটি রোড অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান। অবরোধে নাকাল হলেন নিত্যযাত্রীরা।
মঙ্গলবার মলয় ঘটকের ভাই অভিজিত্ ঘটককে যুব তৃণমূলের জেলা প্রেসিডেন্টের পদ থেকে সরিয়ে দায়িত্ব দেওয়া হল জেলার ছাত্র নেতা অশোক রুদ্রকে।