জঙ্গলমহলে মুখ্যমন্ত্রী, কিন্তু ভাষণে নেই রাজনীতির ইস্যুগুলো
এই প্রথম জঙ্গলমহলে সভা করতে বক্তব্যে রাজনীতির প্রসঙ্গ টানলেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ ঝাড়গ্রাম স্টেডিয়ামের সভায় জঙ্গল মহলের উন্নয়নের উপরেই জোর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সভামঞ্চ থেকে জনসংযোগের উপরেই বেশি জোর দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুরস্কার দেওয়ার পাশিপাশি ঘোষণা করলেন ৪৫ টি প্রকল্পের। কিন্তু উন্নয়নের এই উত্সবের সুর কাটল সিভিক পুলিস ভলেন্টিয়ারদের একগুচ্ছ অভিযোগে।
এই প্রথম জঙ্গলমহলে সভা করতে বক্তব্যে রাজনীতির প্রসঙ্গ টানলেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ ঝাড়গ্রাম স্টেডিয়ামের সভায় জঙ্গল মহলের উন্নয়নের উপরেই জোর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সভামঞ্চ থেকে জনসংযোগের উপরেই বেশি জোর দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুরস্কার দেওয়ার পাশিপাশি ঘোষণা করলেন ৪৫ টি প্রকল্পের। কিন্তু উন্নয়নের এই উত্সবের সুর কাটল সিভিক পুলিস ভলেন্টিয়ারদের একগুচ্ছ অভিযোগে।
বুধবার আমলাশোলের সভায় মঞ্চে ওঠেন নি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উপস্থিত সাত- আটশ মানুষের সঙ্গে মঞ্চের নিচ থেকেই কথা বলেন তিনি। বৃহস্পতিবার ঝাঢ়গ্রাম স্টেডিয়ামের সভাতেও জনসংযোগেই জোর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তুলে ধরলেন জঙ্গলমহলের উন্নয়নের কথা। এদিন জঙ্গল মহলে পুলিস আয়োজিত ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় সফলদের হাতে এদিন পুরস্কার তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী। বেশ কিছু প্রকল্পেরও শিলান্যাস করেন মুখ্যমন্ত্রী।
এর আগে সরকারি সভাতেও বহু গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক রাজনৈতিক প্রসঙ্গে বক্তব্য রেখেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু বৃহস্পতিবার ঝাড়গ্রামের সভাতে একবারের জন্যও রাজনৈতিক প্রসঙ্গে যাননি মুখ্যমন্ত্রী। জোর দিয়েছেন জন সংযোগে। কিন্তু এই উন্নয়নের উত্সবেরও সুর কেটে গেল সিভিক পুলিস ভলান্টিয়ারদের ক্ষোভে।
জঙ্গলমহলে এর মধ্যে বহু যুবককে সিভিক পুলিসের কাজ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু অভিযোগ নূন্যতম দৈনিক একশ একাটি টাকা বেতনও পাচ্ছেন না তাঁরা। বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রীর সভায় ব্যানার নিয়ে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা।