মুর্শিদাবাদে দিদির কাছে ব্রাত্য জেলা সভাপতি মান্নান হোসেন, বৈঠকে জায়গা পেলেন শুধু ২ বিধায়ক
দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে রইলেন জেলা সভাপতি। কিন্তু দেখা হল না মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে। আর তা নিয়েই জল্পনা দানা বাঁধছে। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ বহরমপুর সার্কিট হাউসে পৌছন মুখ্যমন্ত্রী। ভেতের ঢোকার অনুমতি পান শুধুমাত্র দলের দুই বিধায়ক তাজ মহম্মদ ও হিমানি বিশ্বাস। তবে আধঘণ্টা অপেক্ষা করে ফিরে যান জেলা সভাপতি মান্নান হোসেন। আর তা নিয়েই নতুন করে জল্পনা তৈরি হয়েছে। যদিও যুব তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক তথা মান্নান হোসেনের ছেলে সৌমিক হোসেন সার্কিট হাউসের ভিতরে ছিলেন। রাজনৈতিক মহলের প্রশ্ন, হঠাত্ কী হল মুখ্যমন্ত্রী ও দলের জেলা সভাপতির মধ্যে? এই শৈত্য কেন? কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূল এসে যথেষ্টই গুরুত্ব পেয়েছিলেন মান্নান হোসেন। কংগ্রেসের দুর্গ মুর্শিদাবাদে মান্নানকে দলের জেলা সভাপতি পর্যন্ত করে দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাহলে এদিনের এই সম্পর্কের শীতলতা কেন?
ওয়েব ডেস্ক: দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে রইলেন জেলা সভাপতি। কিন্তু দেখা হল না মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে। আর তা নিয়েই জল্পনা দানা বাঁধছে। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ বহরমপুর সার্কিট হাউসে পৌছন মুখ্যমন্ত্রী। ভেতের ঢোকার অনুমতি পান শুধুমাত্র দলের দুই বিধায়ক তাজ মহম্মদ ও হিমানি বিশ্বাস। তবে আধঘণ্টা অপেক্ষা করে ফিরে যান জেলা সভাপতি মান্নান হোসেন। আর তা নিয়েই নতুন করে জল্পনা তৈরি হয়েছে। যদিও যুব তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক তথা মান্নান হোসেনের ছেলে সৌমিক হোসেন সার্কিট হাউসের ভিতরে ছিলেন। রাজনৈতিক মহলের প্রশ্ন, হঠাত্ কী হল মুখ্যমন্ত্রী ও দলের জেলা সভাপতির মধ্যে? এই শৈত্য কেন? কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূল এসে যথেষ্টই গুরুত্ব পেয়েছিলেন মান্নান হোসেন। কংগ্রেসের দুর্গ মুর্শিদাবাদে মান্নানকে দলের জেলা সভাপতি পর্যন্ত করে দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাহলে এদিনের এই সম্পর্কের শীতলতা কেন?