থমথমে ভাঙড়, পুলিসি অভিযানের আশঙ্কায় রাতভর আতঙ্কে ছিলেন গ্রামবাসীরা
থমথমে ভাঙড়। গতকালের হিংসার পর পুলিসি অভিযানের আশঙ্কায় রাতভর আতঙ্কে ছিলেন গ্রামবাসীরা। তবে পুলিস রাতে কোনওরকম অভিযান চালায়নি। রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় তৈরি করা ব্যারিকেডও সরাননি আন্দোলনকারীরা। গাছের গুঁড়ি এবং ইটের তৈরি ব্যারিকেডে অবরুদ্ধ হাড়োয়া রোড। কেবল ছোট গাড়ি যাওয়ার মত জায়গা রয়েছে। রাস্তাজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে কাঁচের টুকরো, ইট-পাটকেল। রাস্তার একপাশে দাঁড়িয়ে রয়েছে আগুনে ঝলসে যাওয়া বাসগুলি। জলে পড়ে আছে পুলিসের একাধিক গাড়ি। আর এসবই যেন গতকালের অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতির সাক্ষী।
ওয়েব ডেস্ক: থমথমে ভাঙড়। গতকালের হিংসার পর পুলিসি অভিযানের আশঙ্কায় রাতভর আতঙ্কে ছিলেন গ্রামবাসীরা। তবে পুলিস রাতে কোনওরকম অভিযান চালায়নি। রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় তৈরি করা ব্যারিকেডও সরাননি আন্দোলনকারীরা। গাছের গুঁড়ি এবং ইটের তৈরি ব্যারিকেডে অবরুদ্ধ হাড়োয়া রোড। কেবল ছোট গাড়ি যাওয়ার মত জায়গা রয়েছে। রাস্তাজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে কাঁচের টুকরো, ইট-পাটকেল। রাস্তার একপাশে দাঁড়িয়ে রয়েছে আগুনে ঝলসে যাওয়া বাসগুলি। জলে পড়ে আছে পুলিসের একাধিক গাড়ি। আর এসবই যেন গতকালের অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতির সাক্ষী।
আরও পড়ুন খুল্লাম খুল্লায় বাবা রাজকাপুরকে নিয়ে একাধিক বোমা ফাটালেন ঋষি কাপুর
রাতভর গ্রামবাসীরা বিভিন্ন জায়গায় ছোট ছোট জটলা করলেও নতুন করে সংঘাতের খবর মেলেনি। মঙ্গলবার গভীর রাত পর্যন্ত কাশীপুর থানায় বৈঠক হয়। পুলিস সুপার ছাড়াও সেই বৈঠকে ছিলেন আইজি পদমর্যাদার অফিসার এবং অন্যান্য পুলিস আধিকারিকরা। গতকালের গুলি চালনায় মৃত দুজনের দেহ সত্কারের জন্য আজই আনা হতে পারে গ্রামে। সে সময় নতুন করে উত্তেজনা ছড়ানোর আশঙ্কায় আগাম প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে পুলিস। সেকারণেই রাতে ভাঙড়ে পৌছয় RAF। বাহিনীকে রাখা হয় কাশীপুরের বিভিন্ন স্কুলে।
আরও পড়ুন জানেন সুন্দরবনের বাঘ কোন সময়ে সবথেকে বেশি গ্রামে ঢোকে?