পাখি দেখি, পাখি চিনি, এই স্লোগানেই ভিনদেশি পাখিদের স্বাগত জানাচ্ছে আলিপুরদুয়ার

শীতের মরসুমে অতিথি এসেছে গ্রামে। এসেছে বহু দূর থেকে। দূর মানে সেই সূদূর রাশিয়া, ইউরোপ। তাদের দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন উত্সাহীরা। তবে কোনও অভয়ারণ্যে নয়। গ্রামের বনবাদাড়, জলাভূমিতে চলছে পাখি দেখা। আলিপুরদুয়ারের চাঁপাতালি, বীরপাড়া এলাকায় গেলে এখন চোখে পড়বে এমনই দৃশ্য। গলায় ক্যামেরা ঝুলিয়ে, বাইনোকুলারে চোখ লাগিয়ে সবাই পাখি দেখতে ব্যস্ত।

Updated By: Feb 11, 2014, 09:54 AM IST

শীতের মরসুমে অতিথি এসেছে গ্রামে। এসেছে বহু দূর থেকে। দূর মানে সেই সূদূর রাশিয়া, ইউরোপ। তাদের দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন উত্সাহীরা। তবে কোনও অভয়ারণ্যে নয়। গ্রামের বনবাদাড়, জলাভূমিতে চলছে পাখি দেখা। আলিপুরদুয়ারের চাঁপাতালি, বীরপাড়া এলাকায় গেলে এখন চোখে পড়বে এমনই দৃশ্য। গলায় ক্যামেরা ঝুলিয়ে, বাইনোকুলারে চোখ লাগিয়ে সবাই পাখি দেখতে ব্যস্ত।

লাদাখ থেকে শুরু করে রাশিয়া, ইউরোপ। দূর দূরান্ত থেকে হাজার হাজার মাইল পথ পাড়ি দিয়ে শীতের মরশুমে এখানে এসে পৌছয় পরিযায়ী পাখিরা। রত্নেশ্বর ঝিল, ইটভাটা পুকুরপাড়, কালজানি নদীর চর হয়ে ওঠে পরিযায়ীদের অস্থায়ী ঠিকানা। এমন সুবর্ণ সুযোগ কাজে লাগানোর উদ্যোগ নেয় স্থানীয় একটি ক্লাব। গ্রামের ছেলেমেয়েদের পাখি চেনানোর উদ্যোগ নেয় তারা। তার জন্য শুরু হয় পাখি দেখা।

অথচ আগে এই সব এলাকাতেই ব্রাহ্মণী হাঁস, বালুবাটান দেখলে ঢিল ছুঁড়তেন অনেকে। মাংসের লোভে মেরেও ফেলা হোত বহু পাখিকে। কিন্তু দুবছর ধরে তা প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছে বললেই চলে। তার মূলে রয়েছে এই উদ্যোগ। পাখি দেখি, পাখি চিনি, এই স্লোগান সামনে রেখে চলছে স্থানীয়স্তরে সচেতনতা গড়ে তোলার কাজ।

.