বন্যা পরিস্থিতি দেখতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী
বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে গিয়ে মালদায় বিক্ষোভের মুখে পড়লেন রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। মালদায় হরিশ্চন্দ্রপুর, বৈষ্ণবনগরের বিস্তীর্ন এলাকায় বানভাসি পরিস্থিতির আজও উন্নতি হয়নি। এদিকে জলপাইগুড়ির মালবাজারে লিস নদীর বাঁধ ভেঙে জল ঢুকেছে ওয়াসাবাড়ি চা বাগান, জলসা বস্তিতে।
ওয়েব ডেস্ক: বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে গিয়ে মালদায় বিক্ষোভের মুখে পড়লেন রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। মালদায় হরিশ্চন্দ্রপুর, বৈষ্ণবনগরের বিস্তীর্ন এলাকায় বানভাসি পরিস্থিতির আজও উন্নতি হয়নি। এদিকে জলপাইগুড়ির মালবাজারে লিস নদীর বাঁধ ভেঙে জল ঢুকেছে ওয়াসাবাড়ি চা বাগান, জলসা বস্তিতে।
শুক্রবার রাতের পাহাড় ও সমতলে প্রবল বৃষ্টিতে জল বেড়েছে ডুয়ার্সের সবকটি নদিতে। মালবাজারে লিস নদির জলে ভেঙেছে চারশ মিটার নদি বাঁধ। এক সপ্তাহ আগেই বাঁধের বিভিন্ন জায়গায় ফাটল দেখা গিয়েছিল। স্থানীয় বাসিন্দারা প্রশাসনকে জানালেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এখন বাঁধ ভেঙে জল ঢুকছে ওয়াসাবাড়ি চা বাগান, জলসা বস্তি,ওয়াসাবাড়ি গ্রামে। বাঁধ ভাঙার পর মেরামতির কাজ শুরু করেছে প্রশাসন।
মালদায় দুষ্কৃতী তাণ্ডবে প্রাণ গেল এক নিরীহ গ্রামবাসীর
মালদার প্রধান তিনটি নদি গঙ্গা, ফুলহার, মহানন্দার জল বাড়ছে। বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে ফুলহার নদী। হরিশ্চন্দ্রপুর ব্লকে দৌলতপুর, ইসলামপুর, খিদিরপুর,ভাকুরিয়া সহ আরও বেশ কয়েকটি গ্রাম ফুলাহর নদীর জলে প্লাবিত। সতের হাজার পরিবার জলবন্দি। গঙ্গায় জলমগ্ন বৈষ্ণবনগর থানা এলাকার বীরনগর এক ও দুই গ্রামপঞ্চায়েতেরর বেশ কয়েকটি গ্রাম। এখন পর্যন্ত কমকরে চারশটি বাড়ি গঙ্গায় তলিয়েছে। ভাঙন ও বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে মালদায় আসেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। বৈষ্ণবনগরে এলাকায় গেলে ত্রাণ নিয়ে তিনি বিক্ষোভের মুখে পড়েন।
সাংসদ দেবের জ্যাঠার জমিতে ফের চাষে বাধার অভিযোগ