বর্ধমানের জঙ্গিডেরায় হানা দিল NIA
বর্ধমানের জঙ্গিডেরায় হানা দিল NIA। আজ বিকেলে শিমুলিয়া গ্রামের ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যান জাতীয় তদন্তকারী দলের IG-সঞ্জীব সিং। খাগড়াগড় বিস্ফোরণের অন্যতম সন্দেহভাজন ইউসুফ ওই প্রতিষ্ঠানে জঙ্গি প্রশিক্ষণ দিত বলে জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। শিমুলিরায় আগে খাগড়াগড়ের বিস্ফোরণস্থলে যান NIA-এর আইজি। তাঁর সঙ্গে ছিল তিন সদস্যের ফরেনসিক দল। ছিলেন NIA-র এসপি বিক্রম খালাটে। বর্ধমানের পুলিস সুপার এসএইচএম মির্জা এবং অতিরিক্ত সুপারও NIA দলের সঙ্গে ঘটনাস্থলে যান। রবিবার দুপুরে তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে বর্ধমান থানায় বৈঠক সারেন NIA এবং জেলা পুলিসের কর্তারা।
ওয়েব ডেস্ক: বর্ধমানের জঙ্গিডেরায় হানা দিল NIA। আজ বিকেলে শিমুলিয়া গ্রামের ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যান জাতীয় তদন্তকারী দলের IG-সঞ্জীব সিং। খাগড়াগড় বিস্ফোরণের অন্যতম সন্দেহভাজন ইউসুফ ওই প্রতিষ্ঠানে জঙ্গি প্রশিক্ষণ দিত বলে জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। শিমুলিরায় আগে খাগড়াগড়ের বিস্ফোরণস্থলে যান NIA-এর আইজি। তাঁর সঙ্গে ছিল তিন সদস্যের ফরেনসিক দল। ছিলেন NIA-র এসপি বিক্রম খালাটে। বর্ধমানের পুলিস সুপার এসএইচএম মির্জা এবং অতিরিক্ত সুপারও NIA দলের সঙ্গে ঘটনাস্থলে যান। রবিবার দুপুরে তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে বর্ধমান থানায় বৈঠক সারেন NIA এবং জেলা পুলিসের কর্তারা।
গ্রেনেডের পাশাপাশি, অত্যাধুনিক টাইমার ডিভাইস বানানোর পরীক্ষা নিরীক্ষা চালানো হচ্ছিল খাগড়াগড়ের জঙ্গিডেরায়। তা করতে গিয়েই ঘটে বিস্ফোরণ। ঘটনাস্থলে ফেটে যাওয়া IED-এর বিভিন্ন টুকরোর মধ্যে ছিল টাইমারের অংশও। আবুল হাকিমকে জেরা করে প্রাথমিকভাবে গোয়েন্দাদের সন্দেহ, টাইমার নিয়ন্ত্রিত আইইডি-এর পাশাপাশি, রিমোর্টে নিয়ন্ত্রিত বোমা বানানোরও পরীক্ষা নীরিক্ষা চালাচ্ছিল তারা।
টাইমারের সঙ্গে বিস্ফোরকের যোগ করা তার, ভুলবশত কেটে ফেলায় সক্রিয় হয়ে ওঠে ডিভাইসটি। চেষ্টা করেও সেটাকে নিষ্ক্রিয় করতে পারেনি শাকিল এবং সুভান। তারপরেই ঘটে বিস্ফোরণ। বিস্ফোরণের অভিঘাতে উড়ে যায় ঘরের দরজার একটি অংশ। স্প্লিন্টারগুলি আঘাত করে পাশের ঘরে থাকা হাকিমকে। ঘটনাস্থলে প্রথমে যাওয়া জেলা পুলিসের দাবি, ওই ধরনের ডিভাইস সমস্তই ধ্বংস হয়ে গিয়েছে।