গণধর্ষণের ঘটনা চেপে যেতে নির্যাতিতাকেই চাপ পুলিসের
গণধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা দিতে নির্যাতিতাকেই চাপ দিল পুলিস। পাশে দাঁড়ানো দূরের কথা, আসল ঘটনা চেপে গিয়ে নির্যাতিতাকে মারধরের অভিযোগ দায়ের করতে চাপ দিল নলহাটি থানার পুলিস। এমনকী, সাদা
কাগজে জোর করে সই করিয়ে নেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে পুলিসের বিরুদ্ধে। আজই ঘটনার রিপোর্ট দিতে নির্দেশ দিয়েছেন এসডিপিও। ঘটনায় ধৃত ছজনকে বহরমপুর হোমে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে জুভেনাইল
কোর্ট।শনিবার সন্ধেবেলা নারকীয় নির্যাতন হয় এই তরুণীর ওপর। রাতেই নলহাটি থানায় ছুটে যান ওই তরুণী আর তাঁর মা। আর সেখানেই শুরু আরেক প্রস্থ হেনস্থা।
শনিবার গভীর রাত পর্যন্ত থানায় বসিয়ে রেখেও নেওয়া হয়নি অভিযোগ। রবিবার আবারও থানায় যান নির্যাতিতা ও তাঁর মা। আর তখনই ধর্ষণের অভিযোগ চেপে যেতে আসতে থাকে চাপ। নিছক মারধর বলে
বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে পুলিস। এখানেই শেষ নয়।
উপায়ন্তর না দেখে SDO এবং SDPO-র কাছে ছুটে যান নির্যাতিতা। পাঁচ সদস্যের মেডিক্যাল টিম গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন SDPO জোবি থমাস। কিন্তু, এই ঘটনা আরও একবার প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়ে দিল
পুলিসের ভূমিকা।