জলপাইগুড়িতে প্রতিবন্ধী ছাত্রীর ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগ নিল না পুলিস, অভিযোগ অস্বীকার পুলিসের

প্রতিবন্ধী ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ নিতে অস্বীকার পুলিসের। কাঠগড়ায় জলপাইগুড়ির নাগরাকাটা থানা। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন জলপাইগুড়ির এসপি। অন্যদিকে ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে ময়নাগুড়িতে গ্রেফতার করা হয়েছে এক শিক্ষককে। 

Updated By: Jul 28, 2015, 08:20 PM IST
জলপাইগুড়িতে প্রতিবন্ধী ছাত্রীর ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগ নিল না পুলিস, অভিযোগ অস্বীকার পুলিসের

ব্যুরো: প্রতিবন্ধী ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ নিতে অস্বীকার পুলিসের। কাঠগড়ায় জলপাইগুড়ির নাগরাকাটা থানা। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন জলপাইগুড়ির এসপি। অন্যদিকে ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে ময়নাগুড়িতে গ্রেফতার করা হয়েছে এক শিক্ষককে। 

ক্লাস সেভেনের প্রতিবন্ধী ছাত্রী। বাড়ি জলপাইগুড়ির নাগরাকাটার হোপ চা বাগানের শ্রমিক লাইন। শনিবার সকালে স্কুলে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বেরোয় ওই ছাত্রী। রাতে ভগতপুর চা বাগানের বাসিন্দা জিতেন দর্জি বাড়িতে ফোন করে জানান, ছাত্রী তাঁর বাড়িতেই রয়েছে। মেয়েটিকে কাজের জন্য দিল্লি নিয়ে যেতে চান  তিনি। তবে প্রস্তাবে রাজি হয়নি ছাত্রীর পরিবার। সোমবার ভগতপুর চা বাগানে মেলে ওই ছাত্রীর ঝুলন্ত দেহ। এরপর ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ দায়ের করতে নাগরাকাটা থানায় যান পরিবারের সদস্যরা। পরিবারের দাবি, অভিযোগ নিতে চায়নি পুলিস। উল্টে আত্মহত্যা করেছে ওই ছাত্রী, এই মর্মে অভিযোগ দায়েরের জন্য পরিবারকে চাপ দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।

যদিও নাগরাকাটা থানার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এসপি আকাশ মেঘারিয়া। 

অন্যদিকে ময়নাগুড়ির শহীদগড়ে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে স্কুলশিক্ষক আবদুল লতিফকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। অভিযোগ, শনিবার ওই শিক্ষকের বাড়িতে টিউশন পড়ার সময় ছাত্রীকে ধর্ষনের চেষ্টা হয়। কোনও মতে পালিয়ে বাঁচে ওই ছাত্রী। সোমবার ময়নাগুড়ি থানায় আব্দুল লতিফের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করে ছাত্রীর পরিবার। অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয় ওই শিক্ষককে। 

.