মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ডের বস্ত্র ব্যবসায়ীরাও রেশম কিনেছেন জঙ্গলমহল থেকে
চাষীর আত্মহত্যা। দেখেছে এরাজ্য। ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে, গরিব চাষীর লড়াই দেখা যেন অভ্যেসে দাঁড়িয়ে গেছে। যেন, এটাই হয়। তবু এরই মধ্যে স্বপ্ন দেখেন ওঁরা। দিনবদলের স্বপ্ন। তা যে সত্যিও হয়, প্রমাণ আমাদের এই খবর। আমাদের খাওয়া-বাঁচার ভার এদের ওপর। তবু এদেরই ভুখা পেট। এদেরই ঘরে দারিদ্রের ছোবল। ঋণের বোঝা। আর না। ঠিক করে নিয়েছিলেন মঞ্জু, আলো, বাসন্তীরা। দিশা দেখায় বিকল্প চাষ। সেই পথেই হেটে আজ আলোর দিশারী এরা। নিজেরাই খেটে ফলিয়েছেন রেশম। প্রায় এগারোশো চাষী। যার সিংহভাগ মহিলা। মনে কঠিন অঙ্গীকার। ভাগ্য বদলের স্বপ্ন। এবার সত্তর লক্ষ রেশম গুটির ফলনও হয়েছে। তবে এখানেই দাড়ি টানেননি এরা। এরপর বিক্রির দায়িত্বও তুলে নিয়েছেন নিজেদেরই কাঁধে। নিলামের ব্যবস্থা করেছেন।
ওয়েব ডেস্ক: চাষীর আত্মহত্যা। দেখেছে এরাজ্য। ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে, গরিব চাষীর লড়াই দেখা যেন অভ্যেসে দাঁড়িয়ে গেছে। যেন, এটাই হয়। তবু এরই মধ্যে স্বপ্ন দেখেন ওঁরা। দিনবদলের স্বপ্ন। তা যে সত্যিও হয়, প্রমাণ আমাদের এই খবর। আমাদের খাওয়া-বাঁচার ভার এদের ওপর। তবু এদেরই ভুখা পেট। এদেরই ঘরে দারিদ্রের ছোবল। ঋণের বোঝা। আর না। ঠিক করে নিয়েছিলেন মঞ্জু, আলো, বাসন্তীরা। দিশা দেখায় বিকল্প চাষ। সেই পথেই হেটে আজ আলোর দিশারী এরা। নিজেরাই খেটে ফলিয়েছেন রেশম। প্রায় এগারোশো চাষী। যার সিংহভাগ মহিলা। মনে কঠিন অঙ্গীকার। ভাগ্য বদলের স্বপ্ন। এবার সত্তর লক্ষ রেশম গুটির ফলনও হয়েছে। তবে এখানেই দাড়ি টানেননি এরা। এরপর বিক্রির দায়িত্বও তুলে নিয়েছেন নিজেদেরই কাঁধে। নিলামের ব্যবস্থা করেছেন।
এই উদ্যোগ ইতিমধ্যেই সাড়া ফেলেছে গোটা জঙ্গলমহলে। শুধু এরাজ্য নয়, মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ডের বস্ত্র ব্যবসায়ীরাও এখান থেকে রেশম কিনেছেন। ঘরে এসেছে মুনাফা। অঙ্কটাও নেহাত কম নয়। প্রায় আড়াই কোটি।