'বর্তমান ছাত্র না বহিরাগত', সবংয়ে ছাত্র খুনে ছাত্রের পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন শিক্ষামন্ত্রীর
'খবর বলছে, মৃত ছাত্র কলেজের ছাত্র ছিলেন না', সবংয়ে ছাত্র খুনের ঘটনায় মৃত ছাত্রের পরিচয় নিয়েই প্রশ্ন তুললেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। পশ্চিম মেদিনীপুরের সবং কলেজের ছাত্র কৃষ্ণ প্রসাদ জানার খুনের ঘটনায় আগেই ছাত্র পরিষদের আভ্যন্তরীণ বিবাদের কথা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান মমতা বন্দোপাধ্যায়। পাল্টা জবাব দিয়েছেন সবংয়ের বিধায়ক মানস ভুঁইঞাও। কংগ্রেস নেতা বলেন, "৭০ সাল থেকে এই কলেজে জয়ী হয়ে আসছে ছাত্র পরিষদ। কখনও কোনও ঝগড়া-বিবাদের খবর কেউ শুনেছেন? ৩১টি আসনের মধ্যে ৩১টিতেই জয়ী হয়েছে ছাত্র পরিষদ। ওরা কেন ঝামেলা করতে যাবে?"
ওয়েব ডেস্ক: 'খবর বলছে, মৃত ছাত্র কলেজের ছাত্র ছিলেন না', সবংয়ে ছাত্র খুনের ঘটনায় মৃত ছাত্রের পরিচয় নিয়েই প্রশ্ন তুললেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। পশ্চিম মেদিনীপুরের সবং কলেজের ছাত্র কৃষ্ণ প্রসাদ জানার খুনের ঘটনায় আগেই ছাত্র পরিষদের আভ্যন্তরীণ বিবাদের কথা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান মমতা বন্দোপাধ্যায়। পাল্টা জবাব দিয়েছেন সবংয়ের বিধায়ক মানস ভুঁইঞাও। কংগ্রেস নেতা বলেন, "৭০ সাল থেকে এই কলেজে জয়ী হয়ে আসছে ছাত্র পরিষদ। কখনও কোনও ঝগড়া-বিবাদের খবর কেউ শুনেছেন? ৩১টি আসনের মধ্যে ৩১টিতেই জয়ী হয়েছে ছাত্র পরিষদ। ওরা কেন ঝামেলা করতে যাবে?"
কলেজ সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২ বছর পরীক্ষায় পাশ করতে পারেননি কৃষ্ণ প্রসাদ জানা। এরপর তিনি কলেজে ভর্তিও হননি। সরকারি ভাবে কলেজের রেজিস্ট্রারে নামও নেই তাঁর। তবে ওই ছাত্র দীর্ঘদিন ধরেই ছাত্র ইউনিয়ন করতেন বলে কলেজ সূত্রে খবর। কলেজ অধ্যক্ষ কানাইলাল পাড়িয়া দাবি করেন, শেখ মুন্না এবং কলেজ সংসদের বর্তমান সাধারণ সম্পাদকের (জিএস) বচসার কথা শুনে দুজনকেই ডেকে পাঠান তিনি। কিন্তু শেখ মুন্না কথা বলতে রাজি হননি। এরপরই কলেজের ইউনিয়ন রুমের মধ্যে ঘটে যায় এই মর্মান্তিক ঘটনা। ছাত্র পরিষদের সসদ্যদের অভিযোগ বাঁশ, রড দিয়ে পিটিয়ে পিটিয়ে খুন করা হয় ছাত্র পরিষদের সদস্য কৃষ্ণ প্রসাদকে। কলেজে বহিরাগতরা এসে এই তান্ডব চালায়,যার নেতৃত্বে ছিলেন স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা, এই অভিযোগ ছাত্র পরিষদের। তবে তৃণমূলের তরফে এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। ঘটানর তীব্র প্রতিবাদ করে পথ অবরোধ করে ছাত্র পরিষদ।