ত্রিনেত্র চিটফান্ডের টাকাতেই কি ফুলে ফেপে উঠেছে তৃণমূলের নির্বাচনী তহবিল?

চিটফান্ডের টাকাতেই কি ফুলেফেঁপে উঠেছিল তৃণমূলের নির্বাচনী তহবিল? ত্রিনেত্র কেলেঙ্কারি নিয়ে তদন্ত যত এগোচ্ছে, ততই জোরালো হচ্ছে ED-র তদন্তকারীদের সন্দেহ। শুক্রবার CGO কমপ্লেক্সে এক বেসরকারি ব্যাঙ্কের দুই কর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্তকারীরা। ওই ব্যাঙ্কের ডালহৌসি শাখায় ত্রিনেত্র-র পাঁচটি অ্যাকাউন্ট ছিল। সেখান থেকে এক রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের ভবানীপুর শাখায়, তৃণমূলের নির্বাচনী অ্যাকাউন্টে ২০১৪ মার্চ-এপ্রিলে পাঁচ কোটি টাকা ট্রান্সফার হয়েছিল। তদন্তে উঠে এসেছে  মাইক্রোসেক নামে একটি সংস্থার নামও। যেটি আসলে একটি চিটফান্ড সংস্থা। সারদার বাড়বাড়ন্তের সময়েই ফুলেফেঁপে উঠেছিল ওই সংস্থাও। ওই কোম্পানির টাকাই ঘুরপথে ত্রিনেত্রর অ্যাকাউন্টে ঢুকেছিল বলে প্রমাণ পেয়েছেন তদন্তকারীরা। শুক্রবার দুই ব্যাঙ্ককর্তাকে জেরাতেও ধরা পড়েছে বেশ কিছু অসঙ্গতি। তাঁকে সোমবার যাবতীয় নথিপ্রমাণ সহ দেখা করতে বলা হয়েছে। 

Updated By: Jun 20, 2015, 02:48 PM IST
ত্রিনেত্র চিটফান্ডের টাকাতেই কি ফুলে ফেপে উঠেছে তৃণমূলের নির্বাচনী তহবিল?

ওয়েব ডেস্ক: চিটফান্ডের টাকাতেই কি ফুলেফেঁপে উঠেছিল তৃণমূলের নির্বাচনী তহবিল? ত্রিনেত্র কেলেঙ্কারি নিয়ে তদন্ত যত এগোচ্ছে, ততই জোরালো হচ্ছে ED-র তদন্তকারীদের সন্দেহ। শুক্রবার CGO কমপ্লেক্সে এক বেসরকারি ব্যাঙ্কের দুই কর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্তকারীরা। ওই ব্যাঙ্কের ডালহৌসি শাখায় ত্রিনেত্র-র পাঁচটি অ্যাকাউন্ট ছিল। সেখান থেকে এক রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের ভবানীপুর শাখায়, তৃণমূলের নির্বাচনী অ্যাকাউন্টে ২০১৪ মার্চ-এপ্রিলে পাঁচ কোটি টাকা ট্রান্সফার হয়েছিল। তদন্তে উঠে এসেছে  মাইক্রোসেক নামে একটি সংস্থার নামও। যেটি আসলে একটি চিটফান্ড সংস্থা। সারদার বাড়বাড়ন্তের সময়েই ফুলেফেঁপে উঠেছিল ওই সংস্থাও। ওই কোম্পানির টাকাই ঘুরপথে ত্রিনেত্রর অ্যাকাউন্টে ঢুকেছিল বলে প্রমাণ পেয়েছেন তদন্তকারীরা। শুক্রবার দুই ব্যাঙ্ককর্তাকে জেরাতেও ধরা পড়েছে বেশ কিছু অসঙ্গতি। তাঁকে সোমবার যাবতীয় নথিপ্রমাণ সহ দেখা করতে বলা হয়েছে। 

ব্যাঙ্ক কর্তাদের ম্যারাথন জেরায় উঠে এসেছে একের পর এক অসঙ্গতি। ঠিকানা যাচাই না করেই ব্যাঙ্ক, ত্রিনেত্রকে অ্যাকাউন্ট খোলার অনুমতি দিয়েছিল। রেজিস্ট্রার অফ কোম্পানিজে সংস্থার ডিরেক্টরদের নামের সঙ্গে, ব্যাঙ্কে দেওয়া তথ্যের কোনও মিল নেই। মিল নেই ঠিকানাতেও। যাচাই না করেই কীভাবে অ্যাকাউন্ট হল, সদুত্তর নেই ব্যাঙ্ক কতর্তৃপক্ষের কাছে। 

ত্রিনেত্রর সঙ্গে সরাসরি যোগ রয়েছে জগজ্জননী, ফেয়ারম্যাক এবং মাইক্রোসেকের মতো একাধিক কোম্পানির। ইডি-র তদন্তকারীদের দাবি, জগজ্জননী, ফেয়ারম্যাক ত্রিনেত্রর মতোই ভুয়ো সংস্থা। কালো টাকা সাদা করার জন্যই খোলা হয়েছিল ওই কোম্পানিগুলি। মাইক্রোসেক চিটফান্ড থেকে, তৃণমূলের তহবিলে টাকা পৌছত জগজ্জননী, ফেয়ারম্যাক সংস্থারগুলির মাধ্যমেই।

.