ফুলকলি
কালিকাদা
ফুলকলি
নারী, আরও সাহসী হও
ফুলকলি
লিচুচোর
চাঁদের ফলার মতো কাস্তে সেই আকাশেই রইল। ইয়াবড় কাস্তে নিয়ে লিচুগাছে চড়বে কাকু আর বড়দাদারা। এই ছানাপোনাদের দেখলেই, এই হ্যাট হ্যাট..। এরা তাই তলারই কুড়োয়। পুকুরপাড়ে লিচুবাগান। গাছের তলায় ঘন অন্ধকা
তিনি মরিয়া প্রমাণ করিলেন যে তিনি মরেন নাই
ইন্টারভিউ নেওয়ার ডেট ঠিকঠাক. নিজে ফোন করে কনফার্ম করেছেন. অতএব ক্যামেরা, লাইটস বুক করা হয়ে গেছে. আগের দিন মাঝরাতে হঠাত্ ফোন, “কাল পারব না গো, ফুলকলি!”
‘তরুণ’দের জন্য
তেজ কমতে শুরু করলে অনেক সাংবাদিকের তরুণ হয়ে ওঠার ইচ্ছে হয়। চামড়ায় ভাঁজ, চুলে রুপোলি ঝিলিক ছাপিয়ে বেরনো নিজেদের পদের জোর আর ক্ষমতার আতিশয্যে নিজেদের বড় “তেজস্বী” ভাবতে থাকেন।
মহা X (সেলিব্রিটি + সেরিব্রাল) উত্সব বনাম মহান সচিন তেন্ডুলকর
হর দিন “মা” এপিসোডের পর হপ্তান্তে যেমন “মহা-মা” হয়, সফট ড্রিঙ্ক কোম্পানি যেমন নয়া বোতল বাজারে আনার সময়ে “মহা” প্রিফিক্স জোড়ে, বারোয়ারি দুর্গাপুজো হঠাত্ই কনটেস্টে নামবার আগে “মহা”পূজা নামে এফিডেভিট
আমার প্রিয়া ক্যাফে
ক্যাফে কফি ডে-র ওয়েবসাইটটা কেন খুলেছিলাম, সেটা খোলার পর ভাবতে বসলাম। তা না হলে আমার জীবনের এই ছোট্ট গল্পটা একদিন একটি অলস স্মৃতির ভস্মশেষ হয়ে বেঁচে থেকে যেত।
মধ্যদিবসে মধ্যরাতের শিশুরা
ঢাকুরিয়া লেকের পাড়ে যখন থাকতাম, স্কুলে যাওয়ার সময়ে রেললাইন পার করলেই ঢুকে পড়তাম একটা অন্য পৃথিবীতে। মলমূত্র, পচাপাতা, ইঁটপাথর ডাঁইয়ের পাশে কালোকোলো শিশু হামাগুড়ি দিচ্ছে। হাইজিন যেন কোনও দূরের ছব
ঋতু যায়, পর্ণ ঝরে, ঋতু আসে
-লিঙ্কটা কোথায় পাঠালে, পেলাম না তো ভাই?...-পাঠিয়েছি ঋতুদা। মেলটা একবার ভালভাবে চেক করুন।
ক'ফোঁটা চোখের জল ফেলেছো যে..
(মাসে দুটো করে লিখব বলে দু'মাস কেটে গেল। মে মাসের এক তারিখে লিখব বলে হয়ে গেল ছাব্বিশ। কবিগুরুর জন্মদিন পেরিয়ে হাতে রইল পেনসিল। তবু, বেটার লেট দ্যান নেভার..)