তৈমুরকে বোর্ডিং স্কুলে পাঠাচ্ছেন সইফ-করিনা
ওয়েব ডেস্ক: তৈমুর আলি খান, মিডিয়ার লাইম লাইটে থাকার জন্য এই একটা নামই এখন যথেষ্ঠ। মা, বাবার থেকে এখন ছোট্ট নবাবের জনপ্রিয়তাও কোনও অংশে কম নয়। বয়স এখনও এক বছরও হয়নি, অথচ প্রত্যেকটা মুহূর্ত সে পাপারাজ্জিদের নজরে থাকে। এক ঝলক তৈমুরের দেখা মিললেই ঝলসে ওঠে ক্যামেরা। তবে এত ছোট বয়সে ছেলের এই জনপ্রিয়তার জন্য সইফ-করিনা খুশি হলেও কিছুটা চিন্তিতই বটে।
তৈমুরকে এই বয়সে পাপারাজ্জিদের হাত থেকে বাঁচাতে সইফ-করিনা কী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জানেন?
শোনা যাচ্ছে, তৈমুরকে নাকি ইংল্যান্ডের বোর্ডিং স্কুলে পাঠানোর কথা ভাবছেন সইফ-করিনা। এক ওয়েব পোর্টালকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সইফ জানান,
''তাঁর চোখ দুটো বড়ই নিষ্পাপ, সেখানে কোনও দাম্ভিকতা নেই। তবে ওই চোখ দুটোই আমাকে চিন্তিত করে তোলে। আমি আর করিনা ইতিমধ্যেই এই বয়সে তৈমুরের স্টারডম নিয়ে আলোচনা করেছি। আর তাকে এসব থেকে দূরে রেখে স্বাভাবিক জীবন দিতে বোর্ডিং স্কুলে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আশাকরি এটাই তৈমুরকে ঠিক পথে চালনা করবে। আমাদের পরিবারের সবার ক্ষেত্রেই এটা ঘটেছে।''
হ্যাঁ তবে এটা ঠিক যে পতৌদি নবাবের পরিবারে সব ছেলেমেয়েকেই বিদেশে পড়তে পাঠানোর একটা রীতি রয়েছে। তৈমুরের বাবা সইফ আলি খানকেও পড়াশোনার জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছিল। ছেলে তৈমুরের ক্ষেত্রেও যে নবাব পরিবারে রীতিই মেনে চলা হবে সেকথাই স্পষ্ট করেছেন সইফ।
আরও পড়ুন- ক্রমশ 'হট অ্যান্ড সেক্সি' হয়ে উঠছে সুহানা!