A New Version of Omicron: কোভিডের নতুন মারণ স্ট্রেন! টিকা নেওয়া থাকলেও এর হাত থেকে রেহাই মিলবে না...
A New Version of Omicron: ন্যাশনাল আইএমএ কোভিড টাস্ক ফোর্সের কো-চেয়ারম্যান ড. রাজীব জয়দেবন বলেছেন, এক্সবিবি'র একটি আপগ্রেডেড ভার্সন হল এই এক্সবিবি.১.৫ । ইমিউন সিস্টেম যাই হোক ভ্যারিয়্যান্টটি তারই মধ্যে সংক্রমণের কাজ করে চলে।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: এবার মিলল কোভিডের নতুন মারণ স্ট্রেন! টিকা নেওয়া থাকলেও এর হাত থেকে রেহাই মিলবে না! এটি হল ওমিক্রনে এক্সবিবি.১.৫।
ভারতের কি চিন্তার কারণ রয়েছে?
আরও পড়ুন: Covid19 update: দেশে বাড়ল পজিটিভিটি রেট, সংক্রমণের বাড়বাড়ন্তে ভারতে কী পরিস্থিতি
ন্যাশনাল আইএমএ কোভিড টাস্ক ফোর্সের কো-চেয়ারম্যান ড. রাজীব জয়দেবন বলেছেন, এই এক্সবিবি.১.৫ এক্সবিবি'র একটি আপগ্রেডেড ভার্সন। ইমিউন সিস্টেম যাই হোক এই ভ্যারিয়্যান্ট ঠিক তারই মধ্যে তার সংক্রমণের কাজ করে চলে। তিনি আরও বলেছেন, নিরন্তর স্ট্রেনটির কার্যকলাপের দিকে নজর রাখা জরুরি। দেখা জরুরি, স্ট্রেনটি কীভাবে তার জেনেটিক চেঞ্জ ঘটাচ্ছে। তবে এখনও পর্যন্ত সংক্রমণের শতাংশের যা হিসেব, তাতে হয়তো ততটা চিন্তার নেই। কারণ, মোট সংক্রমণের মাত্র ২০ শতাংশ এই ভ্যারিয়্যান্টের জেরে।
আরও পড়ুন: Corona: করোনা নিয়ে চিনকে ভর্ৎসনা WHO-এর, আক্রান্তদের সঠিক রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ
জানা গিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই ভ্যারিয়্যান্টটি নিয়ে চিন্তিত। বাইডেন প্রশাসনের পরিসংখ্য়ান অনুযায়ী, ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে যতজন করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্তত ৪০.৫ শতাংশের মধ্যেই মিলেছে এই Omicron XBB.1.5 ভ্য়ারিয়্যান্ট। ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহের তুলনায় চতুর্থ সপ্তাহে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে। তাই মনে করা হচ্ছে, আক্রান্তের সংখ্য়া লাফিয়ে বাড়ার পিছনে এই ভ্যারিয়্যান্টের বড় ভূমিকা রয়েছে।
চিন ও অন্য়ান্য দেশেও যেভাবে করোনা ছড়িয়ে পড়ছে তাতে তথ্য বিশ্লেষণ করে বিশেষজ্ঞরা বলছেন আগামী ৪০ দিন (যার ১০ দিন ইতিমধ্যেই গত) ভারতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কোনও কোনও মহল এমনটাও সন্দেহ করছে, হয়তো করোনার চতুর্থ ঢেউয়ের দিকেই এগিয়ে চলেছে মানবসভ্যতা।
ইতিমধ্যেই বিদেশ ফেরত ১২ জনের দেহ করোনার নমুনা পাওয়া গিয়েছে ভারতে। এসব দেখে বিদেশাগত যাত্রীদের আরটিপিসিআর টেস্ট বাধ্যতামূলক করেছে কেন্দ্র। পাশাপাশি কারও করোনা টেস্টের নমুনা পজিটিভ এলে তা জিনোম সিকোয়েন্সের জন্যও পাঠানো বাধ্যতামূলক বলা হয়েছে। দেখা যাচ্ছে, ওমিক্রনের বিএফ.সেভেন যেভাবে দাপট দেখাচ্ছে চিনে তাতে জিনোম সিকোয়েন্স করে দেখার চেষ্টা হচ্ছে, ভারতে কোন প্রজাতির দাপট এই মুহূর্তে বেশি।