প্রতিদিন যক্ষ্মারোগে মারা যান অন্তত ২১ জন, দাবি প্রজা ফাউন্ডেশন এনজিওর
২৪ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে অন্তত ২১ জনের মৃত্যু হয় যক্ষ্মারোগে, এমনটাই দাবি প্রজা ফাউন্ডেশন নামের একটি এনজিওর। তথ্যের অধিকার আইনের সাহায্য নিয়েই তারা এই তথ্য সংরগহ করতে পেরছে। ওই সংস্থা আরও দাবি করেছে, টিবিতে আক্রান্ত হয়ে মৃতদের মধ্যে ৩০.২% মানুষের বয়স ২০ থেকে ৩৯ বছরের মধ্যে। প্রজা ফাউন্ডেশনের প্রজেক্ট ডিরেক্টর মিলিন্ড মাহসকে তাঁর গবেষণায় দাবি করেছেন, "৭ জনের মধ্যে গড়ে ১ জন করে মানুষ টিবিতে আক্রান্ত হয়ে মারা যান"। বিএমসি স্বাস্থ বিভাগের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০১৪-১৫ বছরে টিবিতে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা ৬ হাজার ৪৯৬।
ওয়েব ডেস্ক: ২৪ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে অন্তত ২১ জনের মৃত্যু হয় যক্ষ্মারোগে, এমনটাই দাবি প্রজা ফাউন্ডেশন নামের একটি এনজিওর। তথ্যের অধিকার আইনের সাহায্য নিয়েই তারা এই তথ্য সংরগহ করতে পেরছে। ওই সংস্থা আরও দাবি করেছে, টিবিতে আক্রান্ত হয়ে মৃতদের মধ্যে ৩০.২% মানুষের বয়স ২০ থেকে ৩৯ বছরের মধ্যে। প্রজা ফাউন্ডেশনের প্রজেক্ট ডিরেক্টর মিলিন্ড মাহসকে তাঁর গবেষণায় দাবি করেছেন, "৭ জনের মধ্যে গড়ে ১ জন করে মানুষ টিবিতে আক্রান্ত হয়ে মারা যান"। বিএমসি স্বাস্থ বিভাগের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০১৪-১৫ বছরে টিবিতে আক্রান্ত হয়ে মুম্বইয়ে মৃতের সংখ্যা ৬ হাজার ৪৯৬।
ওই এনজিওর তাদের গবেষণায় এও দাবি করেছে, "২০১০ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে টিবিতে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা ১ হাজার ৪০০-এর থেকেও নীচে ছিল। কিন্তু একবছরের মধ্যেই সংখ্যাটা দাঁড়ায় ৬ হাজারে"।
প্রজা ফাউন্ডেশনের গবেষণায় আরও যে তথ্য উঠে এসছে তাতে চক্ষু চড়ক গাছ হয়ে যাবে অনেকেরই। বিগত ৫ বছরে যক্ষ্মারোগে আক্রান্ত হয়ে মুম্বইয়েই মারা গেছেন ৩৭ হাজার, ৫০১ জন। গবেষণায় যক্ষ্মারোগের চিকিৎসা নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, " যক্ষ্মা আরোগ্যসাধ্য রোগ। অথচ সঠিক চিকিৎসার অভাবে এই রোগে জীবন হারিয়েছেন বহু মানুষ। দিন দিন এই রোগের প্রকোপ আরও বেড়েই চলেছে। ডায়াবেটিস, ম্যালেরিয়া, ডায়রিয়ার মতই এই রোগ দেশে মারনাত্মক মহামারির আকার নিচ্ছে"।