কোলেস্ট্রেরল কমানোর প্রাকৃতিক উপায়
কোলেস্ট্রেরলের সমস্যায় ভগেন বেশিরভাগ মানুষ। অত্যাধুনিক জীবনযাত্রা এবং খাওয়ার অভ্যেস বাড়িয়ে দেয় এই রোগ। কোলেস্ট্রেরলের হাত থেকে বাঁচতে অনেকেই ওষুধ খান। কিন্তু ওষুধ না খেয়েই শুধুমাত্র খাবার খেয়েই কমিয়ে ফেলা যায় এই রোগটিকে। এবার দেখে নিন ঠিক কি কি ধরনের খাবার খেয়ে স্বাভাবিক রাখা যায় এই রোগকে...
ওয়েব ডেস্ক: কোলেস্ট্রেরলের সমস্যায় ভগেন বেশিরভাগ মানুষ। অত্যাধুনিক জীবনযাত্রা এবং খাওয়ার অভ্যেস বাড়িয়ে দেয় এই রোগ। কোলেস্ট্রেরলের হাত থেকে বাঁচতে অনেকেই ওষুধ খান। কিন্তু ওষুধ না খেয়েই শুধুমাত্র খাবার খেয়েই কমিয়ে ফেলা যায় এই রোগটিকে। এবার দেখে নিন ঠিক কি কি ধরনের খাবার খেয়ে স্বাভাবিক রাখা যায় এই রোগকে...
১. ওট খান
যে সমস্ত খাবারে ফাইবারের পরিমাণ খুব বেশি সেই সমস্ত খাবার খান। নিজের ব্রেকফাস্টে ওট খেতেই পারেন। এতে থাকা ফাইবার আপনার কলেস্ট্রল স্বাভাবিক রাখে। যা শরীরের খারাপ কোলেস্ট্রেরলের আধিক্য কমিয়ে ভালো কোলেস্ট্রেরলের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। ওটের মধ্যে কলা মিশিয়ে খেতে পারনে। কলা কোলেস্ট্রেরলের জন্য খুবই উপকারি।
২. মাছ এবং ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড
ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের একটি ভালো উৎস হল মাছ। ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরে কোলেস্ট্রেরলের মাত্রা কমিয়ে হার্ট অ্যাটাকের হাত থেকে রক্ষা করে। এছাড়া এটি রক্তকে জমাট বাঁধতে দেয় না।
৩. আখরোট এবং আমন্ড খান
আখরোট এবং আমন্ড কোলেস্ট্রেরলের পক্ষে খুবই উপকারি। এগুলি খারাপ কোলেস্ট্রেরলের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। এতে ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। এছাড়া পিনাট, পাইন নাট ইত্যাদিও কোলেস্ট্রেরলের পক্ষে খুবই কার্যকরী।
৪. ওলিভ অয়েল
যে কোনও খাবারে ওলিভ ওয়েল মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হার্টকে সুস্থ রাখে। এতে ফ্যাটের পরিমাণ অনেক কম থাকে। যা কোলেস্ট্রেরলের জন্য খুবই ভালো।
৫. শাক
সবুজ জিনিস অথবা শাক শরীরের পক্ষে খুবই ভালো। এছাড়া কমলা লেবু এবং টক দইও কোলেস্ট্রেরল স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। ভারী খাবার খাওয়ার পরে স্যালাডে খেয়ে নিতেই পারেন লেবু বা শসা।