যক্ষ্মা আক্রান্তের নিরিখে বিশ্বে শীর্ষে ভারত, দাবি হু-এর সাম্প্রতিক রিপোর্টে
ই রিপোর্ট অনুযায়ী, গোটা বিশ্বে প্রায় ১ কোটি মানুষ যক্ষ্মায় আক্রান্ত। ২০১৮ সালে ভারতে নথিভুক্ত যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ২৬ লক্ষ ৯০ হাজার। অর্থাৎ, বিশ্বের মোট যক্ষ্মায় আক্রান্তের ২৭ শতাংশ রোগীই রয়েছে ভারতে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: গোটা বিশ্বে যক্ষ্মায় আক্রান্তের মধ্যে ২৭ শতাংশ রোগীই ভারতে। যক্ষ্মায় আক্রান্তের সংখ্যার বিচারে বিশ্বে শীর্ষস্থানে রয়েছে ভারত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হু-এর সম্প্রতি প্রকাশিত রিপোর্টে এমনটাই জানানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হু-এর ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, গোটা বিশ্বে প্রায় ১ কোটি মানুষ যক্ষ্মায় আক্রান্ত। ২০১৮ সালে ভারতে নথিভুক্ত যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ২৬ লক্ষ ৯০ হাজার। অর্থাৎ, বিশ্বের মোট যক্ষ্মায় আক্রান্তের ২৭ শতাংশ রোগীই রয়েছে ভারতে।
More people received life-saving treatment for tuberculosis in 2018 than ever before.
Check out WHO’s latest Global #TB Report https://t.co/lyFkR39FOe#EndTB pic.twitter.com/GspOyRdN97
— World Health Organization (WHO) (@WHO) October 17, 2019
এই রিপোর্ট অনুযায়ী, তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে চিন। বিশ্বের মোট যক্ষ্মা আক্রান্তের ৯ শতাংশ রোগী চিনে বসবাস করেন। বিশ্বের মোট যক্ষ্মা আক্রান্তের নিরিখে পাকিস্তান রয়েছে পঞ্চম স্থানে (৬ শতাংশ)। এই তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে সাত নম্বরে।
Tuberculosis deaths declined in 2018, yet 1.5 million people died from TB last year - many of whom were also suffering from HIV.
Latest from @WHO: https://t.co/OQ7WoOl53n #EndTB pic.twitter.com/vp7yzue52C
— United Nations (@UN) October 18, 2019
আরও পড়ুন: স্তন ক্যান্সার থেকে বাঁচতে প্রয়োজন সচেতনতার! চিনে নিন এর প্রাথমিক লক্ষণগুলি
হু-এর রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, ২০১৭ সালে বিশ্বের প্রায় ১৬ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছে যক্ষ্মায়। ২০১৮-এ যক্ষ্মায় মৃত্যু হয়েছে ১৫ লক্ষ মানুষের। হু জানাচ্ছে, গোটা বিশ্বে যক্ষ্মায় মৃত্যুর সংখ্যা যেমন কমেছে, তেমনই ভারতেও অনেকটাই কমেছে যক্ষ্মায় আক্রান্তের সংখ্যা। ২০২৫ সালের মধ্যে ভারতকে যক্ষ্মা মুক্ত করার লক্ষ্যে দেশবাসীকে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। লক্ষ্য পূরণে একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে সরকারের পক্ষে। ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে যক্ষ্মার চিকিত্সায় বরাদ্দ ৬৪০ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ২,৮৪০ কোটি টাকা করা হয়েছে।