Medicine Price Hike: ওষুধ থেকে ইনসুলিনের সিরিঞ্জ-হার্টের স্টেন্ট, এমাস থেকেই লাফিয়ে বাড়ল দাম
Medicine Price Hike:বিভিন্ন ওষুধের দাম বেড়েছে ১০-৩০ শতাংশ পর্যন্ত। ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথারিটি নোটিস দিয়ে ওইসব ওষুধের দাম বাড়ার খবর আগেই জানিয়ে দিয়েছিল। ওষুদের সঙ্গে দাম বেড়েছে মেডিক্যাল সামগ্রীর
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: করোনার ধাক্কা কাটিয়ে উঠে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে দেশের আর্থিক পরিস্থিতি। তা বলে ভারতের মতো দেশে ওষুধের দামের বিপুল বৃদ্ধি! হ্যাঁ। এমাস থেকেই হোলসেলে ওষুধের দাম বেড়ে যাওয়ায় দামি হয়ে গেল কমপক্ষে ৯০০ ওষুধ। তালিকায় রয়েছে প্যারাসিটামল থেকে হার্টের রোগের ওষুধও। স্বাভাবিকভাবেই যেসব মানুষকে রোজই কিছু ওষুধ খেতেই হয় তাদের উপরে চাপ বাড়ল বিপুলভাবে।
আরও পড়ুন-পাঁচদিন ধরে নিখোঁজ ছিল গৃহবধূ, বাড়িতে ফিনাইলের গন্ধ পেয়ে প্রতিবেশীরা খবর দিল পুলিসে
নতুন আর্থিক বছরে বিভিন্ন ওষুধের দাম বেড়েছে ১০-৩০ শতাংশ পর্যন্ত। ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথারিটি নোটিস দিয়ে ওইসব ওষুধের দাম বাড়ার খবর আগেই জানিয়ে দিয়েছিল। ওষুদের সঙ্গে দাম বেড়েছে মেডিক্যাল সামগ্রীর।
যেসব ওষুধের দাম বেড়েছে
-প্যারাসিটামল ট্যাবলেট, সিরাপ ও ইঞ্জেকশন।
-অ্যান্টিবায়োটিক অ্যাজিথ্রোমাইসিন, ব্যথা কমানোর থ্রামাড্রোল ইঞ্জেকশন, ডিটিপি ভ্যাকসিন, ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ ওষুধ।
-টিটেনাস ইঞ্জেকশন, ভিটামিন ওষুধ, ডক্সিসাইক্লিন মেডিসিন।
-ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের চিকিত্সার ওষুধ অ্যাম্ফোটেরিসিন বি।
-হার্টের রোগীদের ডাইক্লোফেনেক ও অ্যাস্ট্রোভাস্টিন।
-অ্যামক্সিসিলিন, ভাইরাল ফিভারের জন্য প্রচলিত অ্যান্টিবায়োটিক।
-প্রোজেস্টেরন, ক্যালসিয়াম কার্বোনেট সমৃদ্ধ ওষুধ।
-কন্ডোম।
-ডাইবেটিক রোগীরা যে ইনসুলিন পেন ব্যবহার করেন।
-রোগীদের যে গ্লুকোজ সোডিয়াম ক্লোরাইড দেওয়া হয়।
-হার্ট ব্লক সরাতে যে স্টেন্ট ব্যবহার করা হয়। বেয়ার মেটাল স্টেন্টের দাম বেড়েছে ১০.৫০৯ টাকা। অন্যদিকে, ড্রাগ ইলুউটিং স্টেন্টের দাম বেড়েছে ৩৮,২৬৫ টাকা।