দমদমের গোরাবাজারের বিধ্বংসী আগুনে মৃত ২
গোরাবাজার চালপট্টিতে চা-কচুরির দোকানের মালিক ৫২ বছরের সুনীল সাটার বন্ধ করে ঘুমোচ্ছিলেন। আগুন লাগায় ধোঁয়ায় তিনি শ্বাস বন্ধ হয়ে মারা যান। ধ্বংসস্তূপের নীচে বিভিন্ন 'পকেট'-এ আগুন রয়েছে। জানা যাচ্ছে, সম্ভাবত শট শার্কিটের কারণেই লাগে এই বিধ্বংসী আগুন।
নিজস্ব প্রতিবেদন: উত্সবের দিনেই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের খবর। দাউ দাউ করে জ্বলছে দমদমের গোরাবাজার। বিধ্বংসী আগুনে ভস্মীভূত বহু দোকান। ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় দমকলের ঢুকতে দেরি হয়। রাত দেড়টা নাগাদ আগুন লাগে। দেড়শোটির বেশি দোকান ছাই হয়ে গেছে। কোটির টাকার ওপর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে আশঙ্কা।
আরও পড়ুন : উত্তুরে হাওয়ায় জতুগৃহ দমদমের গোরাবাজার, সাত ঘণ্টার চেষ্টাতেও বাগে আসছে না আগুন
গোরাবাজার চালপট্টিতে চা-কচুরির দোকানের মালিক ৫২ বছরের সুনীল সাউ। রোজ ভোর ৪টের সময় তিনি দোকান খোলেন। তাই তিনি দোকানের মধ্যেই সাটার বন্ধ করে ঘুমোচ্ছিলেন। আগুন লাগায় ধোঁয়ায় তিনি শ্বাস বন্ধ হয়ে মারা যান। ধ্বংসস্তূপের নীচে বিভিন্ন 'পকেট'-এ আগুন রয়েছে। জানা যাচ্ছে, সম্ভাবত শট সার্কিটের কারণেই লাগে এই বিধ্বংসী আগুন।
দমদমের গোরাবাজারে সবচেয়ে বড় ক্ষতি সম্ভবত ইউকো ব্যাঙ্কের আগুন। বাজারের ব্যবসায়ীরা তো বটেই, এলাকার বহু বাসিন্দার অ্যাকাউন্ট ও লকার রয়েছে এই ব্যাঙ্কে। কারও জমির দলিল, কারও দোকানের কাগজ জমা রয়েছে।
আরও পড়ুন : আজ সরস্বতী পুজো, শীতের হাল্কা আমেজে বাগদেবীর আরাধনায় মেতেছে বাঙালি