কামালগাজি উড়ালপুলকে নিরাপদ করতে যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে প্রশাসন

কামালগাজি উড়ালপুলকে নিরাপদ করতে যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে প্রশাসন। কিন্তু বাহাদুরি দেখাতে গিয়ে নিয়ম ভাঙছেন তরুণ-তরুণীরাই। এলাকাবাসীর অভিযোগ, প্রতি রাতে ফ্লাইওভারে বাইক রেস হয়। ট্রাফিক বিধি মানে না কেউই।

Updated By: Feb 27, 2017, 07:54 PM IST
কামালগাজি উড়ালপুলকে নিরাপদ করতে যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে প্রশাসন

ওয়েব ডেস্ক: কামালগাজি উড়ালপুলকে নিরাপদ করতে যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে প্রশাসন। কিন্তু বাহাদুরি দেখাতে গিয়ে নিয়ম ভাঙছেন তরুণ-তরুণীরাই। এলাকাবাসীর অভিযোগ, প্রতি রাতে ফ্লাইওভারে বাইক রেস হয়। ট্রাফিক বিধি মানে না কেউই।

Add Zee News as a Preferred Source

রাত নামতেই খেলা শুরু হয় কামালগাজি ফ্লাইওভারে। জীবন বাজি রেখে চলে উদ্দাম বাইক রেস। দৈর্ঘ্যে ১ কিলোমিটারের একটু বেশি। তিন জায়গায় বিপজ্জনক বাঁক। প্রতি বাঁকে বাঁধা গতির সীমা। উড়ালপুল তৈরির সময় উদ্দেশ্য ছিল জায়গা বাঁচানো। আর সেটাই এখন যৌবনের কাছে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ। বাঁকের মুখে কখনও স্লাইলেন্সার খুলে , কখনও স্ট্যান্ড ফেলে চলে একে অপরকে টেক্কা দেওয়ার পালা।

সেফ ড্রাইভ-সেভ লাইফকে তুড়ি মেরে হেলমেট না পরাটাই এখানকার দস্তুর। প্রতিরাতেই চলে রেসিং। কিন্তু,কোথায় পুলিসি নজরদারি?  কেন কেমন হাল? সোনারপুর থানার দাবি, সমস্যাটা লোকবলের। সুবিশাল সোনারপুর থানা এলাকার ট্রাফিক গার্ডে মাত্র ৩জন অফিসার, ১১জন কনস্টেবল। পুলিস বলছে, এত কম লোকবলে উড়ালপুলে নজরদারি কার্যত অসম্ভব। যদিও, রবিবার রাতের দুর্ঘটনার পর কিছুটা হলেও টনক নড়ে প্রশাসনের। বেলা বাড়তেই উড়ালপুলের মুখে শুরু হয় চেকিং।

রেসিং দৌরাত্ম্য ঠেকাতে ইতিমধ্যেই AJC বোস রোড ও পার্ক স্ট্রিট ফ্লাইওভারে রাতে বাইক চালানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কামালগাজি উড়ালপুলেও কি তেমন সিদ্ধান্ত সম্ভব নয়?

প্রেমে প্রত্যাখ্যান, অ্যাসিড হামলার হুমকি যুবকের, আত্মঘাতী কলেজ ছাত্রী

.