ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রোর জট খুলতে এবার আসরে বাবুল সুপ্রিয়
ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রোর জট খুলতে এবার আসরে নামলেন কেন্দ্রীয় নগরোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। যথারীতি রাজ্য সরকার বা তৃণমূলের বিধায়ক কেউই তাঁর ডাকে সাড়া দেননি। কিন্তু বাবুল বেপরোয়া। ছুটে গেলেন দত্তাবাদে। জট খোলার আশা তো জাগালেনই, চাপেও ফেললেন তৃণমূলকে।
ওয়েব ডেস্ক: ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রোর জট খুলতে এবার আসরে নামলেন কেন্দ্রীয় নগরোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। যথারীতি রাজ্য সরকার বা তৃণমূলের বিধায়ক কেউই তাঁর ডাকে সাড়া দেননি। কিন্তু বাবুল বেপরোয়া। ছুটে গেলেন দত্তাবাদে। জট খোলার আশা তো জাগালেনই, চাপেও ফেললেন তৃণমূলকে।
বেশ কিছুদিন ধরেই ঝুলে রয়েছে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর কাজ। মঙ্গলবার বিষয়টি নিয়ে মেট্রো ভবনে বৈঠক করেন বাবুল সুপ্রিয়। দুপাশে তৈরি সেতু। কিন্তু বাদ সেধেছে দত্তাবাদের ষাটটি পরিবার। পুনর্বাসনে নারাজ বলে চিহ্নিত তাদের জন্যই মেট্রোপথের ৩৬৫ মিটারের সেতুবন্ধন আর হয়ে উঠছে না। মঙ্গলবার বাবুল সটান হাজির হলেন তাদের মাঝেই। ডাক পেয়েও গরহাজির পুনর্বাসন সংক্রান্ত কমিটির প্রধান তৃণমূল বিধায়ক সুজিত বসুর বিরুদ্ধে ক্ষোভও উগরে দিলেন তারা।
বাড়িওয়ালা ২১। ভাড়াটে ৩৯। যে বাড়িতে পুনর্বাসন মিলবে, সেখানে গেলে আর ভাড়া গুনতে নারাজ ভাড়াটেরা। বিপত্তি সেখানেই। দাবি একেবারে অযৌক্তিক বলতে নারাজ মন্ত্রী। সমাধানের আভাসও দিলেন তিনি।
ইস্ট ওয়েস্ট নিয়ে রাজ্যকে চাপে রাখার ইঙ্গিতও দিয়ে গেলেন। বৈঠকে রাজ্যের প্রতিনিধিদের গরহাজিরা নিয়ে এদিনই বাবুল চিঠিও দেন রাজ্যের পুরমন্ত্রীকে। প্রশ্ন হল, কেন্দ্রের চাপে এবার রাজ্য সক্রিয় হবে কি?