বর্ষবরণে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন গাঙ্গুলিবাগানে
বর্ষবরণে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা। বাংলাদেশে খুবই পরিচিত দৃশ্য। এবার সেই একই ঢঙে মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন হল গাঙ্গুলিবাগানে। নানা রঙের মুখোশ পরে, প্ল্যাকার্ড হাতে মিছিলে অংশ নেন আট থেকে আশি সব বয়সের মানুষ। পয়লা বৈশাখে সৌভ্রাতৃত্বের বার্তা ছড়িয়ে দিতেই এমন শোভাযাত্রার আয়োজন বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা।
ওয়েব ডেস্ক: বর্ষবরণে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা। বাংলাদেশে খুবই পরিচিত দৃশ্য। এবার সেই একই ঢঙে মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন হল গাঙ্গুলিবাগানে। নানা রঙের মুখোশ পরে, প্ল্যাকার্ড হাতে মিছিলে অংশ নেন আট থেকে আশি সব বয়সের মানুষ। পয়লা বৈশাখে সৌভ্রাতৃত্বের বার্তা ছড়িয়ে দিতেই এমন শোভাযাত্রার আয়োজন বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা।
নববর্ষ। বাঙালির কৃষ্টি,সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রতিবছরই গান, কবিতার মধ্যে দিয়ে নতুন বছরকে বরণ করে নেয় আমবাঙালি।বাংলাদেশের বর্ষবরণে এক অতিপরিচিত ছবি মঙ্গলশোভাযাত্রা। রঙবেরঙের মুখোশ হাতে অসংখ্য মানুষের মিছিল। পূর্ববঙ্গের সেই ছবিই এবার ফিরে এল এশহরের জনপথে। গাঙ্গুলিবাগানের বর্ণাঢ্য পদযাত্রায় উঠে এসেছে দুই বাংলার সাংস্কৃতিক কোলাজ।
বাংলা মানেই গঙ্গা পদ্মার গান। বাংলা মানেই ঘটি-বাঙালের লড়াই। বাংলা মানেই বাউল-ভাটিয়ালির মিঠে সুর। গানে,কবিতায় সেই সুরই বারবার উঠে এসেছে নববর্ষের সকালে। বর্ণাঢ্য মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন বাংলাদেশের নাগরিকরাও। ছিলেন শিল্পী সমীর আইচ, শিক্ষাবিদ পবিত্র সরকার, অভিনেতা ফাল্গুনি চট্টোপাধ্যায়ের মতো ব্যক্তিত্ব। নববর্ষের সকালে মিলে গেল দুই বাংলার অন্তহীন আবেগ।