বাবাকে বাঁচাল মেয়ে, হেল্প করল একশো ডায়াল!

বাবাকে বাঁচাল মেয়ে। হেল্প করল একশো ডায়াল। চোখের সামনে বাবাকে গায়ে আগুন দিতে দেখেও, মাথা ঠান্ডা রেখে, বুদ্ধি করে পুলিসের হেল্প লাইনে ফোন করে, দক্ষিণ সিঁথির বাসিন্দা ক্লাস ফোরের রাশি। কুইক রেসপন্স দেখায় লালবাজারও। দু পক্ষের চেষ্টাই বাঁচিয়ে দিল জীবন।  বয়স এগারো। সবে ক্লাস ফোর। কিন্তু উপস্থিত বুদ্ধিতে বাড়ির সব্বাইকে হার মানিয়েছে এই ছোট্ট মেয়েটিই। তার বুদ্ধির জোরেই বাঁচল বাবার প্রাণ।  

Updated By: Apr 12, 2016, 11:27 PM IST
বাবাকে বাঁচাল মেয়ে, হেল্প করল একশো ডায়াল!

ওয়েব ডেস্ক: বাবাকে বাঁচাল মেয়ে। হেল্প করল একশো ডায়াল। চোখের সামনে বাবাকে গায়ে আগুন দিতে দেখেও, মাথা ঠান্ডা রেখে, বুদ্ধি করে পুলিসের হেল্প লাইনে ফোন করে, দক্ষিণ সিঁথির বাসিন্দা ক্লাস ফোরের রাশি। কুইক রেসপন্স দেখায় লালবাজারও। দু পক্ষের চেষ্টাই বাঁচিয়ে দিল জীবন।  বয়স এগারো। সবে ক্লাস ফোর। কিন্তু উপস্থিত বুদ্ধিতে বাড়ির সব্বাইকে হার মানিয়েছে এই ছোট্ট মেয়েটিই। তার বুদ্ধির জোরেই বাঁচল বাবার প্রাণ।  

একশো ডায়াল করেও পুলিসি সাহায্য পাওয়া যায়নি, এমন অভিযোগ প্রায়ই শোনা যায়।  এবার কিন্তু, হেল্পলাইন রেসপন্সে ফাঁক রাখেনি লালবাজার। সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ লালবাজারে ফোন আসে রাশির। ফোনে সে শুধু এটুকুই বলতে পেরেছিল, 'বাবাকে বাঁচাও। পুলিস, তোমরা তাড়াতাড়ি এসো।' লালবাজার থেকে ফোন যায় সিঁথি থানায়। রাশির বলে দেওয়া ঠিকানায় পৌছে যায় পুলিস। সঙ্গে অ্যাম্বুলেন্স। অগ্নিদগ্ধ রাজীব খান্নাকে উদ্ধার করে আর জি কর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। । পারিবারিক কোনও অশান্তির জেরেই এমন কাণ্ড ঘটান, রাশির বাবা রাজীব খান্না। প্রাথমিক তদন্তে মনে করছে পুলিস।

.