চারুচন্দ্রের পর এবার দেশবন্ধু গার্লস কলেজ, অন্যায় দাবিতে পড়ুয়াদের উগ্র আন্দোলন
চারুচন্দ্র কলেজের পর এবার দেশবন্ধু গার্লস কলেজ। অন্যায় দাবিতে পড়ুয়াদের উগ্র আন্দোলন এবং অভব্যতা কোন পর্যায়ে পৌছতে পারে, তার সাক্ষী রইল রাসবিহারী মোড়ের গার্লস কলেজ। শিক্ষক নিগ্রহ থেকে কলেজ ভাঙচুর, বাদ রইল না কিছুই। শুক্রবার ফের বিক্ষোভে বসবেন ছাত্রীরা। যোগ দেবেন অভিভাবকরাও।
নিজস্ব প্রতিবেদন : চারুচন্দ্র কলেজের পর এবার দেশবন্ধু গার্লস কলেজ। অন্যায় দাবিতে পড়ুয়াদের উগ্র আন্দোলন এবং অভব্যতা কোন পর্যায়ে পৌছতে পারে, তার সাক্ষী রইল রাসবিহারী মোড়ের গার্লস কলেজ। শিক্ষক নিগ্রহ থেকে কলেজ ভাঙচুর, বাদ রইল না কিছুই। শুক্রবার ফের বিক্ষোভে বসবেন ছাত্রীরা। যোগ দেবেন অভিভাবকরাও।
আরও পড়ুন- কলেজ খুললেও, উপস্থিতির হার নগণ্য চারুচন্দ্র কলেজে
পরিস্থিতি যেদিকে গেল, দেখে মনে হচ্ছিল ঠিক যেন চারুচন্দ্র কলেজের রিপিট টেলিকাস্ট। ৬০ শতাংশ হাজিরা না থাকায় কমার্সের ফার্স্ট ইয়ারের ৮৯ জন ছাত্রীকে পরীক্ষায় বসার অনুমতি দেয়নি কলেজ কর্তৃপক্ষ। তা নিয়ে শুরু হয় গণ্ডগোল। প্রয়োজনীয় হাজিরা না থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষায় বসতে দিতে হবে। এই দাবিতে ঘেরাও আন্দোলন শুরু করেন ছাত্রীরা। সকাল সাড়ে ১০টা থেকে প্রিন্সিপ্যাল, কমার্সের টিচার ও গভর্নিং বডির সদস্যদের আটকে রাখা হয়।
আরও পড়ুন- চারুচন্দ্র কলেজের ঘটনা কোনওভাবেই বরদাস্ত করা হবে না : শিক্ষামন্ত্রী
বিকেলে কলেজে ভাঙচুর চালান ক্ষুব্ধ ছাত্রীরা। সন্ধেয় প্রিন্সিপ্যাল ও আটকে থাকা টিচারদের উদ্ধার করতে যায় পুলিস। তুমুল বিক্ষোভ দেখান ছাত্রীরা। পুলিসি নিরাপত্তায় বের করে আনার সময় শিক্ষক নিগ্রহের অভিযোগও ওঠে। অন্যায় দাবিতে পড়ুয়াদের এমন আচরণে স্তম্ভিত শিক্ষাবিদরা। এই পরিস্থিতিতে দেশবন্ধু গার্লসের শিক্ষকরা অনড়। অন্যায় আবদারের কাছে তাঁরা মাথা নোয়াবেন না।