TMC loses National Party status: প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন তো অনেক দূর, এই কাজই এখন করতে হবে মমতাকে, কটাক্ষ দিলীপের
TMC looses National Party status: উত্তরপূর্বের রাজ্যগুলির বিধানসভা নির্বাচনের পরই বিজেপি শোরগোল শুরু করে দেয় তৃণমূল কংগ্রেসের জাতীয় দলের তকমা তুলে নিতে হবে। গতকাল শেষপর্যন্ত সেটাই হল।
![TMC loses National Party status: প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন তো অনেক দূর, এই কাজই এখন করতে হবে মমতাকে, কটাক্ষ দিলীপের TMC loses National Party status: প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন তো অনেক দূর, এই কাজই এখন করতে হবে মমতাকে, কটাক্ষ দিলীপের](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2023/04/11/415552-2.png)
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: জাতীয় নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী গতকাল জাতীয় দলের মর্যাদা হারিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস, সিপিআই, এনসিপির মতো দল। ত্রিপুরা, মণিপুর বিধানসভার ভোটের পর ওই দাব বারবার তুলছিল বিজেপি। আবেদেন করেছিলেন খোদ শুভেন্দু অধিকারী। শেষপর্যন্ত জাতীয় দলের তকমা হারিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। এনিয়ে এবার ঘাসফুল শিবিরকে নিশানা করলেন দিলীপ ঘোষ।
আরও পড়ুন-তাপমাত্রার পারদ ছুঁল সর্বোচ্চ ৪১ ডিগ্রি! তীব্র জলকষ্টে মানুষ...
প্রাক্তন রাজ্য বিজেপি সভাপতি বলেন, অন্যান্য রাজ্যে তৃণমূল একআধ বার ভোটেও পেয়েছিল। পরে ভেবেছিল স্থানীয় আর পাঁচটা পার্টির মতো তারা হয়ে গিয়েছে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে তাদের যে রেকর্ড, যে পরিমাণ দুর্নীতি, ভোটে হিংসা দেখা যাচ্ছে তাতে দেশের মানুষ তাদের আসর রূপটা জেনে গিয়েছে। কোথাও তৃণমূলকে মানুষ ভোট দিচ্ছে না। গোটা, ত্রিপুরায় একটা ভোট পাওয়ার জন্য তারা হাজার হাজার টাকা খরচ করেছেন। কিন্তু ভোট তারা পাননি। তাদের ভোটের শতাংশ কমে গিয়েছে। সেইজন্য দলের সর্বভারতীয় তকমা চলে গেল। এখন পশ্চিমবঙ্গেই তাদের অস্তিত্ব রাক্ষার জন্য লড়াই করতে হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন, দিল্লি জেতার স্বপ্ন আপাতত মুলতুবি রাখতে হবে।
গতাকালই এনিয়ে সরব হয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। এদিন সৌগত রায় বলেন, প্রতি দশ বছর অন্তর কোনও দলের সর্বভারতীয় তকমার পুনর্মূল্যায়ন হয়। সেই অনুযায়ী ২০২৪ সালে তা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই এই ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। কমিশনের ওই সিদ্ধান্ত ঠিক বলে আমাদের মনে হচ্ছে না।
দিলীপ ঘোষের ওই মন্তব্য নিয়ে তৃণমূল নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, সর্বভারতীয় তকম প্রথমে ছিল না, মাঝখানে পেয়েছিলাম, পর তা চলে গেল কেন তা আইনি বিষয়। তা দেখা হবে। সুপ্রম েকার্ট কয়েকদিন আগেই বলেছে, এই নির্বাচন কমিশনের কোনও নিরাপেক্ষতা নেই। কমিশনার নিয়োগে কোনও নিরাপেক্ষতা বা স্বচ্ছতা নেই। তাই এই কাজে কতটা আইন নবিরাপেক্ষতা রয়েছে তা আমারা আইনি পথে লড়াই করে দেখব। দিলীপবাবুদের তা ভাবতে হবে না।