সমাধানসূত্র অধরা
দুবরাজপুরের কৃষিজমি রক্ষা কমিটির প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিধানসভায় শিল্পমন্ত্রীর বৈঠকে জট কাটল না। দুই নেতা ফেলারাম মণ্ডল, জয়দীপ মজুমদার সহ জমি রক্ষা কমিটির ৮ সদস্যের প্রতিনিধিদল বৈঠকে যোগ দেন। কমিটির তরফে আলোচনায় অংশ নিয়েছেন পিডিএস নেতা সমীর পুততুণ্ডও। তাঁকে বিধানসভায় ঢুকতে দেওয়া নিয়ে বৈঠকের আগে জটিলতা সৃষ্টি হয়।
দুবরাজপুরের কৃষিজমি রক্ষা কমিটির প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিধানসভায় শিল্পমন্ত্রীর বৈঠকে জট কাটল না। দুই নেতা ফেলারাম মণ্ডল, জয়দীপ মজুমদার সহ জমি রক্ষা কমিটির ৮ সদস্যের প্রতিনিধিদল বৈঠকে যোগ দেন। কমিটির তরফে আলোচনায় অংশ নিয়েছেন পিডিএস নেতা সমীর পুততুণ্ডও। তাঁকে বিধানসভায় ঢুকতে দেওয়া নিয়ে বৈঠকের আগে জটিলতা সৃষ্টি হয়।
বিধানসভার তালিকায় নাম না থাকায় প্রথমে ঢুকতে দেওয়া হয়নি সমীর বাবুকে। কৃষিজমি রক্ষা কমিটির নেতারা জানিয়ে দেন, সমীর পুততুণ্ডকে ছাড়া তাঁরা বৈঠকে যোগ দেবেন না। পরে, পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের হস্তক্ষেপে বিধানসভায় ঢোকার অনুমতি পান সমীর পুততুণ্ড। শুরু হয় শিল্পমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক। বৈঠকে, জমি অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে নিজেদের দাবিদাওয়ার কথা শিল্পমন্ত্রীকে জানান আন্দোলনকারীরা। লোবা গ্রামে আটকে থাকা ডিভিসি-এমটার মাটি কাটার যন্ত্রটি নিয়েও আলোচনা হয় বৈঠকে। বৈঠকে উপস্থিত জমি রক্ষা কমিটির দুই নেতা ফেলারাম মণ্ডল ও জয়দীপ মজুমদারের বিরুদ্ধে ৬ নভেম্বরের সংঘর্ষে সরকারি সম্পত্তি নষ্ট ও সরকারি কাজে বাধাদানের অভিযোগ এনেছে পুলিস। অভিযুক্ত দুই ব্যক্তি কীভাবে শিল্পমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত থাকতে পারেন তা নিয়ে ধন্ধে রয়েছেন রাজ্য পুলিসের কর্তারা।
আজকের বৈঠক শেষে শিল্পমন্ত্রী মন্তব্য করেন,"দুবরাজপুরে জমি নয়ে সমস্যায় গ্রামেদের ক্ষোভ মূলত বামেদের বিরুদ্ধে।" সেই সঙ্গে জমি সমস্যার সমস্ত দায় সন্তর্পণে এড়িয়ে গিয়েছেন মন্ত্রী।