বনধের দিনে ভরা উপস্থিতি সরকারি দফতরে, ভয় না কর্মসংস্কৃতি? উঠছে প্রশ্ন
কেউ কেউ আজ ঘর ছেড়ে বেরোননি গোলমালের ভয়ে। কেউ কেউ বেরোননি ধর্মঘটের সমর্থনে। একই অবস্থা বন্ধের দিনের অফিস করিয়েদেরও। নবান্ন, মহাকরণ থেকে বিভিন্ন সরকারি অফিসে আজ হাজিরা প্রচুর। তবে এর কতটা ভয়ে, আর কতটা কর্মসংস্কৃতির প্রতি ভক্তিতে, বলা মুশকিল।সকাল সোয়া দশটা। বনধের জেরে মহাকরণের সামনের রাস্তা শুনসান। অথচ ভেতরে তখনই হাজির প্রায় তিরিশ শতাংশ সরকারি কর্মী। কিন্তু কি ভাবে?
ব্যুরো: কেউ কেউ আজ ঘর ছেড়ে বেরোননি গোলমালের ভয়ে। কেউ কেউ বেরোননি ধর্মঘটের সমর্থনে। একই অবস্থা বন্ধের দিনের অফিস করিয়েদেরও। নবান্ন, মহাকরণ থেকে বিভিন্ন সরকারি অফিসে আজ হাজিরা প্রচুর। তবে এর কতটা ভয়ে, আর কতটা কর্মসংস্কৃতির প্রতি ভক্তিতে, বলা মুশকিল।সকাল সোয়া দশটা। বনধের জেরে মহাকরণের সামনের রাস্তা শুনসান। অথচ ভেতরে তখনই হাজির প্রায় তিরিশ শতাংশ সরকারি কর্মী। কিন্তু কি ভাবে?
সকাল সাড়ে দশটা। নব মহাকরণের সামনের গেটে তখন হুড়মুড়িয়ে ঢুকছেন সরকারি কর্মীরা। রোজই দশটা-পাঁচটা অফিস। তবে অন্যদিন এত তাড়া থাকে না সরকারি কর্মীদের। তবে সরকারি ফরমানের জেরে এদিন ঝুঁকি নিতে রাজি হননি কেউই।
একই দৃশ্য রাজ্যের নতুন সচিবালয় নবান্নে। এগারোটার মধ্যেই হাজির প্রায় সিংহভাগ সরকারি কর্মী। গঙ্গার ওপাড়ে অফিস হওয়ায় শুরু থেকেই নবান্নে কর্মীরা দেরি করে যেতেই অভ্যস্ত। অথচ এদিনটা ছিল ব্যতিক্রম। কেন?
বন্ধে না এলে ছুটির পাশাপাশি কাটা যাবে বেতনও। সঙ্গে সার্ভিস ব্রেকের হুঁশিয়ারি। আর তাতেই সফল প্রশাসন। হাজিরায় বাজিমাত সরকারি দফতরে।