মমতা গড়ে পদ্ম ফোটা রুখতে সেনাপতি ববি

মুখ্যমন্ত্রীর নির্বাচনী কেন্দ্র। আর সেখানেই কিনা পিছিয়ে তৃণমূল। গত লোকসভা ভোটে ভবানীপুরের তিনটি ওয়ার্ডে এগিয়ে ছিল বিজেপি। এবার সেই ওয়ার্ড গুলিতে বিজেপিকে রুখে দেওয়াটাই তৃণমূলের বড় চ্যালেঞ্জ। সম্মান-রক্ষার লড়াইয়ে ঘাসফুল শিবিরের সেনাপতি ফিরহাদ হাকিম।

Updated By: Mar 24, 2015, 11:22 PM IST

ওয়েব ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রীর নির্বাচনী কেন্দ্র। আর সেখানেই কিনা পিছিয়ে তৃণমূল। গত লোকসভা ভোটে ভবানীপুরের তিনটি ওয়ার্ডে এগিয়ে ছিল বিজেপি। এবার সেই ওয়ার্ড গুলিতে বিজেপিকে রুখে দেওয়াটাই তৃণমূলের বড় চ্যালেঞ্জ। সম্মান-রক্ষার লড়াইয়ে ঘাসফুল শিবিরের সেনাপতি ফিরহাদ হাকিম।

চ্যালেঞ্জ এসেছিল গত লোকসভা নির্বাচনে। সেবার ভোটে জিতেও হেরেছিল তৃণমূল। খোদ মুখ্যমন্ত্রীর কেন্দ্রে গেরুয়া শিবিরের কাছে রীতিমতো পর্যুদস্ত হয়েছিল ঘাসফুল। মুখ্যমন্ত্রীর বিধানসভা কেন্দ্রে বিজেপি এগিয়ে গিয়েছিল ৪২২ ভোটে।

সেবারের মোদী ঝড়ের দাপট থেকে শিক্ষা নিয়ে এবার আর কোনও ফাঁক রাখতে চাইছে না তৃণমূল কংগ্রেস। দায়িত্ব পড়েছে মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের কাঁধে।

আগের সাধারণ নির্বাচনে ভবানীপুর বিধানসভা কেন্দ্রের তিনটি ওয়ার্ডেই এগিয়ে ছিল তৃণমূল। ৬৩ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপি ৩ হাজার ৮৯৮ ভোটে এগিয়েছিল। ৭২ নম্বর ওয়ার্ডে ৬০৩টি বাড়তি ভোট পেয়েছিল বিজেপি। ৭৪ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপির এগিয়ে থাকার মার্জিন ছিল  ৩ হাজার ৪৭৫। মুখ্যমন্ত্রীর কেন্দ্রের এই ওয়ার্ডগুলির দখল পাওয়াই এবার তৃণমূলের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ।

চ্যালেঞ্জের এই তিন ওয়ার্ডেই অবাঙালি ভোটারের সংখ্যা বেশি। পাল্লাভারী বিজেপিরও। সেই ময়দানেই এবারে বিজেপির রথ রুখে দিতে চাইছে তৃণমূল। সেনাপতি ফিরহাদ হাকিমক সেনাপতি করে সেটাই এবারকার পুর-যুদ্ধে তৃণমূলের মুখরক্ষার লড়াই।

.