পাঠ্যবই বাতিল বিতর্ক, ব্রাত্য গানওয়ালা, মুখ খুললেন কবীর সুমন

দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যবই বাতিল বিতর্কে শেষপর্যন্ত মুখ খুললেন কবীর সুমন। বাঙালির ভাষা ও সংস্কৃতি বইয়ে তাঁর বহুল প্রশস্তির কারণেই বইটি রাজরোষে পড়েছে বলে রাজনৈতিক মহলে জল্পনা। ফেসবুকে তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদের প্রতিক্রিয়া, আধুনিক বাংলা গানের ধারা নিয়ে লিখতে গিয়ে তাঁকে একটু আলাদা জায়গা দেওয়া হলে, তা নিয়ে রাজনৈতিক আপত্তি থাকতেই পারে। কিন্তু, ইতিহাসের দিক থেকে কোনও আপত্তি থাকার কথা নয় বলেই দাবি করেছেন কবীর সুমন।

Updated By: Jun 29, 2014, 09:53 AM IST

দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যবই বাতিল বিতর্কে শেষপর্যন্ত মুখ খুললেন কবীর সুমন। বাঙালির ভাষা ও সংস্কৃতি বইয়ে তাঁর বহুল প্রশস্তির কারণেই বইটি রাজরোষে পড়েছে বলে রাজনৈতিক মহলে জল্পনা। ফেসবুকে তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদের প্রতিক্রিয়া, আধুনিক বাংলা গানের ধারা নিয়ে লিখতে গিয়ে তাঁকে একটু আলাদা জায়গা দেওয়া হলে, তা নিয়ে রাজনৈতিক আপত্তি থাকতেই পারে। কিন্তু, ইতিহাসের দিক থেকে কোনও আপত্তি থাকার কথা নয় বলেই দাবি করেছেন কবীর সুমন।

জল্পনা শুরু শুক্রবার থেকে। হঠাতই নির্দেশ আসে শিক্ষা দফতর থেকে। বাতিল করতে হবে দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা পাঠ্যবই বাঙালির ভাষা ও সংস্কৃতি। কিন্তু, কেন এই নির্দেশ? শিক্ষা দফতরের যুক্তি ছিল বিস্তর ভুল রয়েছে বইটিতে। রয়েছে একাধিক বিভ্রান্তি। রাতারাতি প্রকাশনা সংস্থার থেকে রিপোর্টও তলব করা হয়। কিন্তু, রাজনৈতিক মহলে জল্পনা, কবীর সুমনের বহুল প্রশস্তিতেই রাজরোষে পড়েছে বইটি। আর এরই প্রেক্ষিতে শনিবার মুখ খুললেন তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, আধুনিক বাংলা গানের ধারা নিয়ে লিখতে গিয়ে তাঁকে একটু আলাদা জায়গা দেওয়া হলে, তা নিয়ে রাজনৈতিক আপত্তি থাকতেই পারে। কিন্তু, ইতিহাসের দিক থেকে কোনও আপত্তি থাকার কথা নয় বলেই দাবি করেছেন কবীর সুমন। দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে তাঁর সম্পর্কে কয়েকটি কথা থাকার কারণে শিক্ষামন্ত্রী বইটি বাতিল করে থাকলে সেই সিদ্ধান্তকেও ভালো বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

.