শেয়ার বাজারে ধস নামলেও, চাঙ্গা পুজোর বাজার
মন্দার প্রভাবে টলোমলো অর্থনীতি। শেয়ারবাজারে ধস থেকে চাকরিতে কর্মসংকোচন। সবখানেই মন্দার করাল প্রভাব। অবাক কাণ্ড, এই মন্দা বাজারেও বুক ঠুকছে রাজ্যের পুজোর বাজার। বণিকসভা অ্যাসোচেমের সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে আসন্ন দুর্গোপুজোয় সব মিলিয়ে ২৫ হাজার কোটি টাকার লেনদেন হবে এ রাজ্যে। গতবছরের থেকে প্রায় ৩৫ শতাংশ বেশি। ২০১৫-য় প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকার বাজার হবে বলে আগাম পূর্বাভাস অ্যাসোচেমের।
মন্দার প্রভাবে টলোমলো অর্থনীতি। শেয়ারবাজারে ধস থেকে চাকরিতে কর্মসংকোচন। সবখানেই মন্দার করাল প্রভাব। অবাক কাণ্ড, এই মন্দা বাজারেও বুক ঠুকছে রাজ্যের পুজোর বাজার। বণিকসভা অ্যাসোচেমের সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে আসন্ন দুর্গোপুজোয় সব মিলিয়ে ২৫ হাজার কোটি টাকার লেনদেন হবে এ রাজ্যে। গতবছরের থেকে প্রায় ৩৫ শতাংশ বেশি। ২০১৫-য় প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকার বাজার হবে বলে আগাম পূর্বাভাস অ্যাসোচেমের।
পুজোর কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে কয়েকমাস আগেই। তার সঙ্গেই চলছে জোরকদমে কেনাকাটার ধুম। জামা, জুতো, কসমেটিক্সের দোকানে উপচে পড়া ভিড়। তবে আর্থিক মন্দার জেরে যে দুর্গাপুজোর বাজারে বিক্রেতাদের যে কপাল পোড়েনি তা স্পষ্ট বণিক সভা অ্যাসোচেমের নয়া সমীক্ষাতেই। সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে মন্দাকে চ্যালেঞ্জ ঠুকেই জোরকদমে চলছে পুজোর বাজার। পুজোর সময় রেস্তোরা ও পানশালাতে প্রায় ৬০ কোটি টাকার ব্যবসা হতে পারে বলে সমীক্ষায় উঠে এসেছে। ভাগ্য প্রসন্ন জামা ও জুতো বিক্রেতাদেরও। অ্যাসোচেমের সমীক্ষা জামা,জুতোয় ব্যবসা বাড়বে ২০ শতাংশ।
বড় সংস্থার সঙ্গে ছোট, মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পর ক্ষেত্রেও প্রায় ২০ লক্ষ সাময়িক কর্মসংস্থান তৈরি হবে। তবে মুদ্রাস্ফিতীর কারণে জিনিসের দাম বাড়ায় সব মিলিয়ে পুজোর আয়োজনে গত বছরের থেকে খরচ গড়ে ২০ শতাংশ হারে বাড়ছে এবছর। এরমধ্যে রাজ্যের বেআইনী অর্থ লগ্নী সংস্থার রমরমা বন্ধ হওয়ায় মাথায় হাত পুজো উদ্যোক্তাদের। পুজোর বিপুল ব্যায়ভার তাই চাঁদা তুলেই সামাল দিতে চাইছেন উদ্যোক্তারা।