‘দিদিকে বলো’ ও জনসংযোগ কর্মসূচির সাফল্য কতটা? আজ বিধায়ক, জেলা সভাপতিদের থেকে রিপোর্ট নেবেন নেত্রী
সামনেই উত্সবের মরসুম। আর এই মরসুমে যাতে আরও বেশি করে জনসংযোগ গড়ে তোলা যায়, এদিন তারও পাঠ পড়াবেন নেত্রী। তেমনটাই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
নিজস্ব প্রতিবেদন: ‘দিদিকে বলো কর্মসূচি’তে কে কেমন সাড়া পেলেন, নিজের এলাকায় কতটা জনসংযোগ বাড়াতে পেরেছেন তাঁরা-এবার তার খতিয়ান নেবেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার কালিঘাটে জেলা সভাপতি ও মন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠক করবেন তিনি। উপস্থিত থাকবেন প্রশান্ত কিশোরও।
লোকসভা নির্বাচনে বেশ কিছুটা ধাক্কা খেতে হয়েছে তৃণমূল শিবিরকে। ঘুরে দাঁড়াতে ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোরের পরামর্শ অক্ষরে অক্ষরে পালন করছেন নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। লোকসভা নির্বাচনে যে সব জেলা ভালো ফল করতে ব্যর্থ হয়েছিল, সেখানে গিয়ে দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে প্রশাসনিক বৈঠক করেছেন নেত্রী। সমস্যা কোথায়, কীভাবে তা সমাধান করা যায়- তা নিয়ে একাধিক আলোচনা করেছেন।
প্রশান্ত কিশোরের পরামর্শেই শাসকদল জনসংযোগের জন্য একগুচ্ছ নতুন নতুন পন্থা নিয়েছে। অন্তত এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। দলীয় নেতা, বিধায়কদের একাধিক নির্দেশ দিয়েছেন নেত্রী। প্রত্যেকে যেতে নিজের কেন্দ্রের জনসংযোগ বাড়ানোর প্রয়াস করেন, পাশাপাশি যাতে কোনও আলপটকা মন্তব্য না করেন, সেবিষয়ে কড়া বার্তা দিয়েছেন তিনি। নেত্রীর নির্দেশ পাওয়ার পরই নিজের এলাকাতেই জনসংযোগ বাড়াতে পথে নেমে পড়েছিলেন দলীয় বিধায়ক, জেলা সভাপতিরা। পাশাপাশি ছিল ‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচি।
ছাদ হারিয়ে ঠাঁই হোটেলে, মেট্রো দায়ভার নিলেও দিশাহারা বৌবাজারের বাসিন্দারা
সবই তো হল! কিন্তু এই কর্মসূচিতে কতটা সাড়া পেল শাসকদল? আজ জেলা সভাপতি, মন্ত্রীদের কাছ থেকে তারই রিপোর্ট নেবে নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সামনেই উত্সবের মরসুম। আর এই মরসুমে যাতে আরও বেশি করে জনসংযোগ গড়ে তোলা যায়, এদিন তারও পাঠ পড়াবেন নেত্রী। তেমনটাই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।