চাঁদমারিতে নীল-সাদা, তাই ফের নবান্ন অভিযান করতে চলেছে বামেরা
ফের নবান্ন অভিযান করতে চলেছে বামেরা। ঝিমিয়ে পড়া আন্দোলনকে চাঙ্গা করতে নীল-সাদা বাড়িকেই চাঁদমারি করতে চলেছে রাজ্যের লাল ব্রিগেড। ফেব্রুয়ারির শেষ বা মার্চেই হবে অভিযান। বামেদের শেষ সফল কর্মসূচি। রাজ্য প্রশাসনককে সেই শেষবার চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে বামেরা। তার আগে ও পরে শুধুই ব্যর্থতা। একের পর এক ইস্যু এসেছে ও গেছে। বারবার লোপ্পা ক্যাচ ফেলে ম্যাচ হেরেছে লালপার্টি। চিটফান্ড দুর্নীতির মতো ইস্যুকে শাসকদলের বিরুদ্ধে হাতিয়ার করতে ব্যর্থ বাম শিবির। ভোটের মুখে সামনে আসা নারদ কাণ্ডও নির্বাচনে কোনও দাগ ফেলেনি। ভোটে জোট করেও বামেদের লাভ হয়নি বরং আসন বেড়েছে কংগ্রেসেরই।২৮ নভেম্বরের ধর্মঘটের কর্মসূচি চূড়ান্ত ব্যর্থ, মানুষ সাড়াই দেননি। মোদীর বিমুদ্রা করণের সিদ্ধান্ত। এই ইস্যু তো বামপন্থীদেরই হওয়ার ছিল। কিন্তু, সঠিক সময়ে ময়দানে নেমে নোট বাতিল বিরোধিতার সবচেয়ে বড় মুখ এখন বামশত্রু মমতা। বামেরা পিছলে গেছে আরও তলানিতে। এতদিন রাজ্যে তৃণমূল ও কেন্দ্রে বিজেপির বিরোধিতাই ছিল বামেদের কৌশল। বাম দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে এখন রাজ্যেও ধীরে ধীরে শিকড় ছড়াচ্ছে বিজেপি।কেন্দ্রে ও রাজ্যে বিজেপিই পয়লা নম্বর শত্রু। রাখঢাক না রেখেই স্পষ্ট করে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নভেম্বরের ধর্মঘট ব্যর্থ হওয়ার পর থেকে বামেদের বিশেষ আমল দিচ্ছেন না তিনি।
ওয়েব ডেস্ক: ফের নবান্ন অভিযান করতে চলেছে বামেরা। ঝিমিয়ে পড়া আন্দোলনকে চাঙ্গা করতে নীল-সাদা বাড়িকেই চাঁদমারি করতে চলেছে রাজ্যের লাল ব্রিগেড। ফেব্রুয়ারির শেষ বা মার্চেই হবে অভিযান। বামেদের শেষ সফল কর্মসূচি। রাজ্য প্রশাসনককে সেই শেষবার চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে বামেরা। তার আগে ও পরে শুধুই ব্যর্থতা। একের পর এক ইস্যু এসেছে ও গেছে। বারবার লোপ্পা ক্যাচ ফেলে ম্যাচ হেরেছে লালপার্টি। চিটফান্ড দুর্নীতির মতো ইস্যুকে শাসকদলের বিরুদ্ধে হাতিয়ার করতে ব্যর্থ বাম শিবির। ভোটের মুখে সামনে আসা নারদ কাণ্ডও নির্বাচনে কোনও দাগ ফেলেনি। ভোটে জোট করেও বামেদের লাভ হয়নি বরং আসন বেড়েছে কংগ্রেসেরই।২৮ নভেম্বরের ধর্মঘটের কর্মসূচি চূড়ান্ত ব্যর্থ, মানুষ সাড়াই দেননি। মোদীর বিমুদ্রা করণের সিদ্ধান্ত। এই ইস্যু তো বামপন্থীদেরই হওয়ার ছিল। কিন্তু, সঠিক সময়ে ময়দানে নেমে নোট বাতিল বিরোধিতার সবচেয়ে বড় মুখ এখন বামশত্রু মমতা। বামেরা পিছলে গেছে আরও তলানিতে। এতদিন রাজ্যে তৃণমূল ও কেন্দ্রে বিজেপির বিরোধিতাই ছিল বামেদের কৌশল। বাম দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে এখন রাজ্যেও ধীরে ধীরে শিকড় ছড়াচ্ছে বিজেপি।কেন্দ্রে ও রাজ্যে বিজেপিই পয়লা নম্বর শত্রু। রাখঢাক না রেখেই স্পষ্ট করে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নভেম্বরের ধর্মঘট ব্যর্থ হওয়ার পর থেকে বামেদের বিশেষ আমল দিচ্ছেন না তিনি।
আরও পড়ুন ভোটের আগে সমাজবাদী পার্টির মধ্যে বিভাজন কমার কোনও লক্ষ্মণ নেই
জেগে উঠতে তাই নিভু নিভু আন্দোলনের আগুনকে ফের উস্কে দিয়ে চায় বাম নেতৃত্ব। চিটফান্ড কেলেঙ্কারির মাথাদের ধরার দাবিতে ১৮ই জানুয়ারি CGO অভিযান করবে উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা CPM। বামফ্রন্টের নজর আরও উপরে। চাঁদমারিতে নীল-সাদা দেখছে লালশিবির। ফেব্রুয়ারির শেষ অথবা মার্চের গোড়াতেই ফের একবার নবান্ন অভিযান করবে বামেরা।নবান্ন অভিযানের আগে বামেরা কলকাতায় বড় একটি সমাবেশ করে শক্তি যাচাই করে নিতে চায়। কী দাবিতে নবান্ন অভিযান হবে সেই এজেন্ডা এখনও স্থির হয়নি। প্রশাসনে কাঁপুনি ধরে যায় এমন অভিযানই লক্ষ্য বামেদের। কিন্তু, উত্সাহ হারিয়ে ফেলা বামকর্মীরা কি তাতে সাড়া দেবেন? তা বুঝতেই জেলায় জেলায় ছোট ছোট কর্মসূচি নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন ১৮ তারিখ ১ লক্ষ কর্মী নিয়ে সিবিআই দফতর ঘেরাও করবে সিপিএম