ফরজানার মৃত্যু নিয়ে চাপানউতোর চলছেই- প্রাক্তন ডেপুটি মেয়রের শেষকৃত্যে দেখা গেল না তৃণমূলের কোনও নেতানেত্রীকে

একদিকে পরিবার, অন্যদিকে তৃণমূল। লাশের রাজনীতির অভিযোগে দু-পক্ষই একে অন্যের দিকে আঙুল তুলল। আর এই চাপান-উতোরের মধ্যে প্রায় নীরবেই বিদায় নিলেন ফরজানা আলম। কলকাতা পুরসভার প্রাক্তন ডেপুটি মেয়রের শেষকৃত্যে দেখা গেল না তৃণমূলের কোনও নেতানেত্রীকে।

Updated By: May 13, 2015, 04:57 PM IST
ফরজানার মৃত্যু নিয়ে চাপানউতোর চলছেই- প্রাক্তন ডেপুটি মেয়রের শেষকৃত্যে দেখা গেল না তৃণমূলের কোনও নেতানেত্রীকে

ওয়েব ডেস্ক: একদিকে পরিবার, অন্যদিকে তৃণমূল। লাশের রাজনীতির অভিযোগে দু-পক্ষই একে অন্যের দিকে আঙুল তুলল। আর এই চাপান-উতোরের মধ্যে প্রায় নীরবেই বিদায় নিলেন ফরজানা আলম। কলকাতা পুরসভার প্রাক্তন ডেপুটি মেয়রের শেষকৃত্যে দেখা গেল না তৃণমূলের কোনও নেতানেত্রীকে।

পুরভোটে হারের জন্য নিজের দলকেই দায়ী করেছিলেন ফরজানা আলম। আর ফরজানার মৃত্যুর জন্য শাসকদলকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করালেন তাঁর দাদা।

হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর পর পিস হাভেনে রাখা হয় ফরজানা আলমের মরদেহ। পরিবারের অভিযোগ, রাজনীতি করতে তৃণমূল দেহ নিয়ে যেতে চেয়েছিল পুরসভায়। যদিও, কলকাতা পুরসভার ডেপুটি মেয়র ইকবাল আহমেদের দাবি, এমন কোনও প্রস্তাব তাঁরা দেননি। ফরজানা আলমের পরিবার দলের বিরুদ্ধেই মুখ খোলায় বিরোধীদের উস্কানি দেখছে তৃণমূল।

মৃত্যুর পর মুখ্যমন্ত্রী একবারের জন্যও না যাওয়ায় ক্ষুব্ধ ফরজানার পরিবার। বুধবার, পিস হাভেন থেকে বাগমারি কবরস্থানে নিয়ে যাওয়া হয় মরদেহ। ইকবাল আহমেদ ছাড়া তৃণমূলের আর কোনও নেতাকে পিস হাভেনে দেখা যায়নি। অল্প সময়ের জন্য ঘুরে যান ফিরহাদ হাকিম। ফরজানা আলমের শেষকৃত্যে ছিলেন না তৃণমূলের বড়-ছোট কোনও নেতাই । 

.