র্যাগিং আছে, বিচার নেই!
সমীক্ষা অনুযায়ী অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে র্যাগিং-এর দায় এড়িয়ে যাচ্ছে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলি। প্রশ্ন উঠছে র্যাগিং-এর পর অসহায় ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার দায় তবে কার? বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে যাওয়া আরও একটি র্যাগিং-এর ঘটনার পর উঠল সেই প্রশ্ন।
রাঘবন কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী ২০০৭ সালে র্যাগিং নিয়ে আইন হয়। র্যাগিং-এর ঘটনাকে ফৌজদারি অপরাধ দেখিয়ে শাস্তির বিধানও ঠিক হয়। ছাত্রছাত্রীদের জন্য ইউজিসি তৈরি করে টোল-ফ্রি হেল্পলাইন। সুরাহার আশায় হেল্পলাইনে অভিযোগের পাহাড় জমে। কিন্তু পরিসংখ্যান বলছে, গত তিন মাসে র্যাগিং-এর ঘটনায় দেশে মৃত্যু হয়েছে ৫জনের। ভয়াবহ র্যাগিং-এর অভিযোগ জমা পড়েছে ৫৫টি। সমীক্ষা অনুযায়ী অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে র্যাগিং-এর দায় এড়িয়ে যাচ্ছে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলি।
প্রশ্ন উঠছে র্যাগিং-এর পর অসহায় ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার দায় তবে কার? বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে যাওয়া আরও একটি র্যাগিং-এর ঘটনার পর উঠল সেই প্রশ্ন।